পাতা:শ্রীশ্রী রাধামোহন প্রভুর চরিত্র - গিরীশ চন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/৮৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

αν অষ্টম পরিচ্ছেদ । করিলেন, আপনার কাণীর প্রসাদ গ্রহণ না করিয়া বড়ই অন্তয় কাৰ্য্য করিয়াছেন, জগন্মাতা কাণীর প্রসাদ ভোজনে कि ८माय श्रांरझ ! | কালিনীদাস কহিলেন আমরা অন্তায় কার্ষ্য করিনাই ; বৈষ্ণলোচিত ষ্ট করিয়াছি, কারণ কালীর প্রসাদ ভোজন লৈঞ্চলের কৰ্ত্তব্য নয়, অধিকন্তু বৈষ্ণব ধৰ্ম্মের বিরোধী। এই রূপ কথোপকথন হইতে হইতে শাস্ত্রীয় তর্ক লিতর্ক আরম্ভ হইল। বিবিধ পৌরাণিক ও ভক্তিশাস্ত্র সম্বন্ধীয় বিবিধ প্রমাণের বাদপ্রতিবাদ হইতে লাগিল । বৈষ্ণবদিগের অসাধারণ পাণ্ডিত্যে সভাস্থ সমস্ত লোক বিস্মিত হইলেন। রাজসভায় সুপ্রসিদ্ধ পাচজন পণ্ডিত ছিলেন। তঁাচারাও বৈষ্ণব দিগের বিচারশক্তি দেখিয়া ক্রমে বাকশক্তি রোহিত হইয়া পড়িলেন । দিব। দ্বিপ্রহর পর্য্যন্ত বিচার করিয়া পণ্ডিতগণ সম্পূর্ণরূপে পরাস্ত হইলেন। তাহারা বৈষ্ণবদিগের কথার আর উত্তর দিতে পাfরলেন না । সুতরাং নিস্তব্ধ হইয়া বসিয়া রহিলেন । রাজা ও সমবেত লোক সকল অবাক হইয় তাহাদিগকে শত শত ধন্তবাদ দিণ্ঠে লাগিলেন । অত:পর রাজা মনে করিলেন, বৈষ্ণবদিগের প্রমাণ দ্বারা নিশ্চয় জানিলাম যে সত্বগুণ ভিন্ন মুক্তি হয় না, একমাত্র কৃষ্ণই বিশুদ্ধ সত্ত্বগুণ সম্পন্ন, ব্ৰহ্মা রজোগুনাম্বিত