পাতা:শ্রীহট্টের ইতিবৃত্ত ( পূর্বাংশ) - অচ্যুতচরণ চৌধুরী তত্ত্বনিধি.pdf/৫১৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শ্ৰীহট্টের ইতিবৃত্ত। [ २ घ्न डॉ: ७ ग्न थः মাঘমাসে নবগ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। * অতএব লাউড় কেবল শ্ৰীহট্টের নহে, সমস্ত বৈষ্ণব সমাজের ভক্তি ও গৌরবের স্থল। অদ্বৈতের জন্মগ্রহণের পর রাজা দিব্যসিংহেরও একটি নবকুমার জাত হয়, নবগ্রামে এই রাজকুমারই অদ্বৈতের খেলার সঙ্গী ছিলেন। দুই জনে একত্র খেলাকরিতেন, ভ্রমণ করিতেন ও অধ্যয়ন করিতেন। অদ্বৈতের পিতৃদত্ত নাম কমলাক্ষ, তিনি বাল্যকালেই লাউড়ের পণাতীর্থের মহিমা প্রকাশ করিয়াছিলেন। এই ইতিবৃত্তের প্রথমভাগ নবম অধ্যায়ে পণাতীর্থ প্রকাশ প্রসঙ্গে তাহা বলা গিয়াছে। অদ্বৈত ভবিষ্যতে যে একজন মহাপুরুষ বলিয়া খ্যাত হইবেন, তখনই তাহার লক্ষণ ব্যক্ত হইয়াছিল ; তখনই তাহার সর্বভূতে দয়া ও গুরুজনে একান্ত ভক্তি ইত্যাদি দর্শনে সকলেই প্রীত হইতেন। তিনি অতিশয় মেধাবী ছিলেন, যে কোন বিষয়, যত কেন কঠিন হউক, একবার মাত্র পাঠ করিলেই কদাপি তাহা ভুলিতেন না। এই জন্য সকলে তাহাকে ‘শ্রুতিধর’ বলিত। কাজেই অত্যয় কাল মধ্যে বিবিধ শাস্ত্রে তিনি সুশিক্ষিত হইয়া উঠিলেন। কুবেরাচাৰ্য্য পুত্রের কৃতিত্বে আনন্দিত হইয়া অধিকতর ব্যুৎপত্তি লাভের জন্য, তাহাকে শান্তিপুরে প্রেরণ করিলেন। তত্ৰত্য পূর্ণবাট গ্রামে : অধ্যাপক শাস্তদ্বিজের গৃহে অবস্থিতি করিয়া, তাহার নিকট তিনি দর্শনাদি শাস্ত্র শিক্ষা করেন। ইহার কিছুকাল পরে, অদ্বৈত-পিতা কুবেরাচাৰ্য্য রাজকাৰ্য্য পরি

  • “শাকে রস প্রাণ গুনেন্দু মান, স্ত্রীলাউড়ে পুণ্যময়েছি মাঘে ; ঐসপ্তমী পুণ্যতিধোঁসিতেহভূ দদ্বৈতচন্দ্রঃ কৃপয়াবতীর্ণ ॥”

বাল্যলীলা সূত্রম “তবে কমলাক্ষে স্ত্রীকুবের অতি রঙ্গে । পড়িবারে দিলা রাজকুঙরের সঙ্গে ॥” অদ্বৈত প্রকাশ গ্রন্থ : 4३ अब अधूनां शत्र शtर्ड भलिउ इहेब विलूथ् श्ब्रांररु । अरेषऊांsांप्रीब्र औषनौ পশ্চাৎ বিস্তৃতভাবে বর্ণনা করা যাইবে।