পাতা:শ্রীহট্টের ইতিবৃত্ত - উত্তরাংশ.pdf/২৪১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২২১ পঞ্চম অধ্যায় : আরও কতিপয় বংশ বিবরণ = শ্রীহট্টের ইতিবৃত্ত উপস্থিত হইলে, উক্ত শিবনারায়ণের প্রদত্ত প্রমাণ বলে তাহা নিম্পত্তি হয়। উক্ত বিবাদীয় ভূমি এখন “খালাসি” জমি নামে রাজকির অধীন আছে, ফলতঃ এই বংশীয়গণ ত্রিপুরেশ্বরের বিবিধ প্রকারে হিত করিয়াছেন।” রামাজ্ঞা মোহরাঙ্কিত আর একখানা পরওয়ানাতে শিবনারায়ণকে সনন্দাদি সমস্ত কাগজাত সহ হাজির হইয়া তৎসমস্ত প্রদর্শনার্থ আদেশ দেওয়া হইয়াছিল; সনন্দ প্রাপকগণকে মধ্যে মধ্যে দলিলাদি দৰ্শাইয়া বৃত্তি ও জমি প্রভৃতির হিসাব ঠিক রাখিতে হইত। শিবনারায়ণ পুত্র শ্রীযুত গঙ্গানারায়ণ চৌধুরী জীবিত আছেন। বৰ্ত্তমান মহারাজের বিবাহ ও অভিষেকোৎসবে তিনি যোগ দেওয়াব জন্য যে নির্দেশপত্র প্রাপ্ত হন, তাহাতে দেখা যায় যে, “বামাজ্ঞা”র পরিবৰ্ত্তে ইদানীং “শ্রীহরি আজ্ঞা” মোহর ব্যবহৃত হইতেছে। শ্ৰীযুত গঙ্গানারায়ণ চৌধুরীর জনৈক পুত্র হইতেই এই বিবরণ প্রাপ্ত হওযা গিয়াছে। ১৬ উত্তর জমির পট্টার নং ১০৯/১১০ ৷ ১৭ “শ্রীশ্রীযুতেব কৈলাসহব ভ্রমণ"নামক পুস্তিকায় ৫০ পৃষ্ঠায ইহা স্বীকৃত হইযাছে।