পাতা:শ্রীহট্টের ইতিবৃত্ত - উত্তরাংশ.pdf/৩৫৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩৩৩ ষষ্ঠ অধ্যায় : পুনঃ বিবিধ বংশ কথা 0 শ্ৰীহট্টের ইতিবৃত্ত জগন্মোহনের মনে যখন পরব্রহ্মের ধ্যান ধারণাই ধৰ্ম্মের প্রধান অঙ্গ বলিয়া উপলব্ধি হয় এবং তাহা প্রচার করাই কৰ্ত্তব্য বলিয়া বোধ করেন, তখন তিনি মাছুলিয়ার বিজন বনে তপস্যায় নিরত হন। নিৰ্জ্জন বনে বহুদিনের তপঃপ্রভাবে তাহার অলৌকিক শক্তি জন্মে; কথিত আছে যে ইহা শ্ৰীঘ্রই দেশে প্রচারিত হইয়া পড়িয়াছিলেন; সে সংবাদ শ্রবণে সুলতানশীর জনৈক দেশ-পতি তাহার গুণপনা (কেরামত) কতদূর, ইহা পরীক্ষার্থে হিন্দুর অস্পৃশ্য কতকটা গো মাংস, আহাৰ্যরূপে তৎকালে প্রেরণ করেন। ভেদাভেদবুদ্ধি বিরহিত সিদ্ধ মহাত্মা তাহা প্রত্যাখ্যান করিলেন না; কিন্তু আশ্চর্যের বিষয়, আবরণ উন্মোচন করিলে দৃষ্ট হইলে যে, পাত্রটিতে আতপ তণ্ডুল ও চিনি প্রভৃতি বহিয়াছে! অনুচর মুখে এতদ্বত্তান্ত শ্রবণে জমিদার সাহেব স্বয়ং তৎসমীপে আগমনপূবর্বক সেই বনভূমি সাধকে দান করিয়া যান। এই সময়ে রাঢ়িশাল নিবাসী সাহা-বণিক বংশীয় গোবিন্দ দাস র্তাহার গুণে আকৃষ্ট হইয়া এই স্থানে আগমন করেন ওতদীয় শিষ্যত্ব স্বীকার করেন। গুরু শিষ্য উভয়ের লোকান্তর গমনের পর মাছুলিয়াতে উভয়ের সমাধি হয়। গোবিন্দের শিষ্য শান্ত গোসাই, ইনি জগন্মোহনের পুত্র ছিলেন। ৪র্থ ভাগে জগন্মোহন জীবনীতে ইহাদের প্রসঙ্গও থাকিবে। যে রামকৃষ্ণ গোসাঞি কত্ত্বক এই ধৰ্ম্মমত সুপ্রচারিত হয়, যার সাধন স্থলেই বিথঙ্গলের আখড়া সংস্থাপিত, তিনি শান্ত গোসাইর শিষ্য ছিলেন। ইহার জন্মস্থান রিচি; ৪র্থ ভাগে ইহার জীবন-কথাও কথিত হইবে। শান্ত গোসাইর শিষ্য গোপীনাথ জলসুখার আখড়ার প্রতিষ্ঠাতা। ইনিও সাহা বণিক জাতীয় ও জলসুখা সমাজের লোক ছিলেন। ৮. মাছুলিয়া, বিথঙ্গল ও জলসুখা আখড়ার শিষ্য পৰ্য্যায় ৪— ১. মাছুলিয়া, ২. বিথঙ্গল ৩. জলসুখা ৪ ঢাকা জিলা ཝ་”ར་གཏམ་ গোসাই ག:༢༩ গোসাই শান্ত ಣಃ কৃপালুমোহান্ত হইতে লে 争? কা মোহান্ত গোপীনাথ ף סף শান্ত | " চৈতন্য | " ಟ್ಗ ੋ মোহাত্ত ਜਾਂ ੰਬਰ भाया. কুশল, লঙ্ক বাশা 喃峰 বালুর * थ চরণ ༈་མ་ལ་ গোবিন্দরাম , রাজচন্দ্ৰ , কালিদাস বাবাজী (বৰ্ত্তমান) রামকৃষ্ণদাস” রাধাচরণ দাস (শিষ্য নহে) ਾਂ 2* ਾਂ দাস