পাতা:শ্রী শ্রী বৈষ্ণব ইতিহাস - হরিলাল চট্টোপাধ্যায়.pdf/১৬৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নবম অধ্যায় । তিলক মালাদি-ধারণ । পূৰ্ব্বে এতদ্দেশে বৈষ্ণব সমাজে শ্ৰী, মাধবা, রুদ্র ও সনকাদি সম্প্রদায় এই চারিটি শ্রেণীবিভাগ ছিল। মাধবী-সম্প্রদায়ভুক্ত মাধবেন্দ্ৰ পুরী হরিনাম-ফলের বীজ বপন করিয়াছিলেন। ঈশ্বরপুরী তাহাকে প্ৰেমভক্তিরূপ বৃক্ষে পরিণত করিলেন । কালে মতা প্রভূই এই নামামৃত-ফলের মূল বৃক্ষৰূপে পরিণত হইলেন । শ্ৰীপাদ নিত্যানন্দ প্ৰভু ও শ্ৰীমদদ্বৈতাচাৰ্য্য প্ৰভুই মহাপ্রভুর দুইটা কাণ্ড শাখা। ছয় গোস্বামী ও অন্যান্য পার্ষদ DBDBBDD sig DTTSTBDBBDB KSDD SS DBDBB DBDBBDB LBKSDDDK DBDBBBD শত শত উপশাখার উৎপত্তি। এখন বৈষ্ণব সম্প্রদায়ের মধ্যে আউল, বাউল, সহজীয়া, বলরাম, সাঈ, দরবেশ, কত্তাভজা, সখিভাবুক প্রভৃতি বহুবিধ ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র শাখা প্ৰশাখার উৎপন্ন হইয়াছে। এক্ষণে ভিন্ন ভিন্ন BB DDD DuDuDuD LDBD BBD BDuuD DBBDD S gg BDBBB BDeDBS প্ৰণালী ও বিভিন্ন প্ৰকার আকার ধারণা করিয়াছে । কিন্তু যিনি যে সম্প্রদায়ভুক্ত হউন না কেন, তিলক, ছাপা ও কঠিমালা ধারণে এবং বৈষ্ণব পৰ্ব্বদিনের আমোদ উৎসবে যোগদানে কেন্দ্রই ভিন্নমত নষ্ঠোন। তিলক ধারণের মন্ত্ৰ । (क्षकहदा 8 बखूक्ा भtङ) “ললাটো কেশবং ধ্যায়েৎ কণ্ঠে শ্ৰীপুরুষোত্তমং। নাভেী নারায়ণঞ্চৈব হৃদয়ে মাধবং তথা ॥ "