পাতা:শ্রেষ্ঠ নবী হজরত মোহাম্মদ (দঃ) ও পাদ্রীর ধোঁকা ভঞ্জন - শেখ মোঃ জমিরুদ্দীন বিদ্যাবিনোদ.pdf/৫

ه /ا সংখ্যক বিকৃত মন মোসলমান ইসলামে প্ৰত্যাবৰ্ত্তন করিতেছেন । বড়ই সুখের বিষয় এই যে, জেলা ত্রিপুরার অন্তর্গত নবী নগরের খীষ্টান পাদ্রী ও প্রচারকেরা আমার গ্রন্থাবলী পাঠ করিয়া ও ১৯১৩ সালের ২৭। ১৮ ফেব্রুয়ারী তারিখের গোপালপুর ও আলিয়াবাদের বক্ততা শুনিয়া “শ্রেষ্ঠ নবী কে ? ও মুনশীর ভুল” নামক এক খানি প্ৰতিবাদ পুস্তক প্ৰকাশ করিয়াছেন । পাদ্রী গোল্ড স্যাক প্রভৃতি খষ্টান প্রচারকেরা আমার বিরূদ্ধে “বাৰ্ণবার ইঞ্জিল” নামক গ্ৰন্থ প্রচার করিয়াছেন । যাহা হউক ১৯১৪ সালের ১৮ই জানুয়ারী আলিয়া বাদের সভায় উক্ত পাদ্রী সাহেবের কে তাবের ঘোর প্রতিবাদ করিয়া সুদীর্ঘ বক্ততা করিয়া ছিলাম। আর অপর কেচু পাদ্রী সাহেবের পুস্তকের প্ৰতিবাদ করেন। কিনা দেখিবার জন্য অপেক্ষা করিতেছিলাম । “মোহাম্মদী।” কয়েক সপ্তাহ উচ্চার প্রতিবাদ লিখিয়া গাঢ় নিদ্রায় নিদ্রিত হইলেন, কিন্তু জনাব মাওলানা শাহ সুফী মোহাম্মদ আবু বকর সাহেব প্ৰভৃতি বহুসংখ্যক স্বধৰ্ম্ম-পরায়ণ ভক্ত মোসলমান ভ্ৰাতৃবৃন্দ ইহার উত্তর লিখিতে বিশেষ ভাবে আদেশ করিলেন এবং প্ৰকাশার্থে সাহায্য করিবেন বলিয়া প্ৰতিশ্রু ত হইলেন । মৈমনসিংহ আনন্দ মোহন, কলেজের প্রফেসার জনাব মৌলবী ফয়জুর রহমান, রাজশাগী কলেজের প্রফেসার মৌলবী আতা ওর রহমান এম এ, রাজশাহী কলেজের অপর প্রফেসার জনাব মৌলবী মোহাম্মদ হায়দার আলী বি, এ ও জনাব মৌলবী মোহাম্মদ রুহল Puymidullab সপরিবারে ইসলাম কবুল করিয়াছেন, তঁহাদের ইসলামী নাম নূরুল ইসলাম ও মোমেনা খাতুন রাখা হইয়াছে।” t