পাতা:ষট্‌ত্রিংশ সাম্বৎসরিক উপহার.pdf/৯৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ss & • সন্ধিৎসরিক উপহার } সীমা ন পাইয়া কি উচ্চঃস্বরে ও অকপট ভাবে এই বাক্য উচ্চারণ করে না যে, হা! জগদীশ, তোমার জ্ঞানের সীমা কোথায় ! এবং তৎকালে কি স্বভাবতই আমারদিগের মন হইতে এক আশ্চৰ্য্য ভক্তি প্রবাহ উত্থিত হইয়া সেই পরম পুরুষের মহিমা সাগরে মিশ্রিত হইতে গমন করে না ? এই রূপে মন্থষ্যের মনে &य नभटग्न अशगैौश्वदङ्गद्र श्रश्°भ थोउिंद्र श्थाभग्न उीब खैमग्न शश, তখন কি আর সে কোন প্রকারে উহাকে প্রীতি না করিয়া নিরস্ত থাকিতে পারে ? মনুষ্য যখন বিৱেচনা করিয়া দেখে, যে পৃথিবীর মধ্যে যে সমস্ত সুন্দর পদার্থ সন্দর্শন করিয়া তাহার মনে অসাধারণ আনন্দের সঞ্চার হয় এবং যে সমস্ত প্রীতিকর প্রিয় পদার্থ অবলোকন করিয়া সে অনুপম সুখ লাভ করে, বিশ্বকৰ্ত্ত জগদীশ্বরই সে সমুদয় স্বষ্টি করিয়াছেন, তখন তাহার মন অপেন হইতেই প্রেমের সাগর ও সৌন্দর্য্যের আকর ঈশ্বরেতে প্রীতি করিতে উদ্যভ হয়। অতএব জগদীশ্বরকে, প্রীতি করা ও ভক্তি করা যে মস্থষ্য জাতির স্বভাব-সিদ্ধ তাহাতে অণর সন্দেহ নাই। এবং উtহাতে শ্রদ্ধা ভক্তি ও কৃতজ্ঞতা শুষ্ঠ হইলে যে কোন রূপে মনুষ্য প্রকৃত মূস্থষ্য নামের যোগ্য হইতে পারে না তাহাতেও কোন সংশয় নাই। যিনি বিশেষ রূপে ঈশ্বর প্রণীত প্রকৃতি মূলক সত্য ধর্মের তাৎপৰ্য্যাহুসন্ধান করিয়া দেখিবেন এবং অকপট রূপে তদ্ধৰ্ম্মাবলম্বন পূৰ্ব্বক আপনাকে কৃতাৰ্থ করিতে ইচ্ছুক হইবেন, তিনি মুস্পষ্ট রূপে দেখিতে পাইবেন, যে ঈশ্বরোপাসনা ধর্থের প্রাণ স্বরূপ, বিনা জগদী ধ স্বছন্দত ও মহন্ধের মূল কা সৰ্ব্বদা জগদীশ্বরের ও নিদিধাসন দ্বারা উহার মহৎ ভাৰ সকল আপনার মনে জাগ্রত করিয়ারাথিতে । হয়, মৰ্ত্ত লোকে তাহার তুল্য মহত্ত্ববান আর কে আছে ? এবং