এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
৩য় স০বাদ । > \○○
- অসjার্থ, এমত কোন নিয়ম নাই যে উপাদান স্বৰূপাশ্ৰিত ধৰ্ম্ম প্রসঙ্গে মৃত্তিকাদি সমবেত মূল কারণের অবধারণই আবশ্যক কুম্ভকারাদি বাহকারণের অবধারণ উচিত নহে। প্রেক্ষা পুৱক নির্মিত শয়নাসনাদিতেই কাৰ্য্য কারণের ভাব দৃষ্ট হয়। কার্য কারণ ভাবেতে বাহ্যtধ্যাত্মিক ভেদের অচেতন পূর্বক কল্পনা করা যায় না। তথাপি শঙ্করাচার্য, আবার অন্যত্র লিখিয়াছেন যে জগৎ ও বৃহ্মের সম্বন্ধ সূত্র ও পটের সম্বন্ধবৎ এবং দুগ্ধ ও দধির তথা মূৰ্ত্তিক ও ঘটের স্বর্ণ ও ৰুচকের লোহু ও নখ কুন্তনের সম্বন্ধবৎ । যে ঔপনিষদ বচনে বৃহ্মের অখিল কারণত্ব প্রতিপন্ন হইয়াছে তাহাতেই পঞ্চমীতে যত ঃ শব্দ প্রযোগ হইয়াছে—যাহা হইতে (যাহা দ্বার নয়) জগৎ উৎপন্ন হয়।
যত ইষ্ঠায়মপি পঞ্চম যতো বা ইমানি ভূতানি জয়ন্ত ইচ্ছত্র জনিকর্তৃঃ প্রকৃতিরতি বিশেষ স্মরণা প্রকৃতিলক্ষ৭এবোপাদানে ੱਲੋਂ । তর্ককাম এ প্রকার কারণ বাদে দোষ কি ? গোতম কপিলাদি মহৰ্ষিরা যেন উপদান করণই প্রতিপন্ন করিয়াছেন নিমিত্ত কারণ প্রতিপন্ন করেন নাই তাহাতে হানি কি? গ্ৰন্থকারের প্রতিজা স্বেচ্ছানুয়ায়িনী হইতে পারে । প্রতিজ্ঞাত পদার্থ বর্ণনায় কি किडू দোষ দেখাইতে পার?” । সত্যুকাম । “ দোষ এই যে কাৰ্য্য কারণ ভাবে (যথা শঙ্করাচার্যের উক্তি) প্রেক্ষা পূর্বক নির্মিত কার্যের সচেতন বাহ্য কারক বুঝায়, সমবায় সম্বন্ধ স্পষ্ট ৰূপে বুঝায় না, তোমার শঙ্করভাষ্য পুথির কারণ তুলা ও হরিতাল কহিলে
