পাতা:ষড়্‌দর্শন সংবাদ.pdf/১৬১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( శి यज्फूरुम जं वां । • মহর্ষি কপিলকে তোমরা নাস্তিক বলিয়া থাক, তাহার বিচারে কখন মনঃসংযোগ করিয়tছ ? তাহার নিরীশ্বরবাদের হেতু কি, জান ? বিচারে সেশ্বরবাদে কি বাধা আইসে তাহ কি জান না? সচেতন আত্মা প্রবৃত্তি বিরহে কাৰ্য তৎপর হয়েন না সুতরাং নিমিত্ত কারণও হইতে পারেন না, জার কোন প্রকার আকাঙক্ষ না থাকিলে প্রবৃত্তিও সম্ভবে না। জগৎ কৰ্ত্তাকে আকাঙ্কাবান কহিলে তাহার পূর্ণকামত্বে ও নিরপেক্ষতায় ব্যাঘাত প্রযুক্ত দোষারোপ হয়, দোষ সত্ত্বে সৃষ্টি ক্ষমতা সম্ভবে না। আবার আকাঙ্ক্ষাবান না কহিলে প্রবৃত্তভাবে সিমৃক্ষু কছাও যায় না। গৌতম কি এই বাধা জানিতেন না? তিনি আপনি প্রবৃত্তি দুখ এবং দোষকে অপবগের বিরোধি করিয়াছেন এবং প্ৰবৰ্ত্তনাকে স্পষ্ট দোষমূলক কহিয়াছেন, তবে তিনি কিৰূপে সচেতন সৃষ্টিকৰ্ত্তার প্রসঙ্গ করিতে পারেন, শঙ্করাচার্য এই বলিয়াই জগদ্বন্ধের অভেদ কল্পনা করিয়াছেন, জগৎ যদি ব্ৰহ্ম হইতে ভিন্ন হইল তবে ন্যায় সূত্রের মতেই সৃষ্টিকৰ্ত্তাকে দোষযুক্ত কহিতে হইবে, কেননা স্বার্থেই হউক কিম্বা পরার্থেই হউক কেহ কোন ব্যাপারে প্রবৃত্ত হইলে আকাঙ্ক্ষা দোষ অবশ্য থাকিবে যথা, অপিচ প্ৰবৰ্ত্তনালক্ষণ দোষ৷ ইতি ন্যায়বিৎসময়ঃ নহি কশ্চিদদোষপ্রযুক্তঃ স্বার্থে পরার্থে বা প্ৰবৰ্ত্তমানে দৃশ্যতে স্বার্থবহুদিীশ্বরস,ানীশ্বরপ্রসঙ্গীও }

  • এই বাধা দেখিয়া শঙ্করাচার্য সিদ্ধান্ত করিয়াছিলেন যে জগদ্বন্ধ অভেদ, কপিল সে সিদ্ধান্ত্রেও প্রকাগু বাধা