এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
ষড়দর্শন সংবাদ । يخ سالا . করিলা তাঙ্কাতে আমার কোন জাপত্তি নাই । ভৌতিক তত্ত্ব এবং প্রমাণ সম্বন্ধে গোতম এবং কণাদ যে উপদেশ করিয়াছেন তাহা অতি উৎকৃষ্ট, কোন ২ স্থলে অনুত্তম বলিলেও হয়। গোতমের চতুর্বধ প্রমাণ, কপিলের জিবিধ, কণাদের দ্বিবিধ, এস্থলে উত্তম মধ্যম নির্ণয় করা জামার অভিপ্রেত নহে, অথচ নৈয়ায়িক ভট্টাচায্যের যে প্রকারে পঞ্চ অবয়বের প্রতিপাদন করিয়াছেন তাহাতে পোনৰুক্ত দোষ মাত্ৰ নাই ইহাও আমার বক্তব্য মহে, তর্ক সংগৃহেতে স্বাৰ্থ এবং পরার্থ বলিয়া অনুমানের যে প্রভেদ প্রতিপাদন হইয়াছে তাহার প্রতিপক্ষতা করা যায় না বটে কিন্তু ইহাও বলিতে হইবেক যে ন্যায় সুত্রের মধ্যে ঐ প্রকার প্রভেদের কোন সূচনা নাই ।
- গোতমের অার এক মহৎ গুণ এই যে তিনি বহুবিধ অপ্রামাণিক কৃতর্কিদিগের বাকছল খণ্ডন করিয়াছেন । কোন ২ ভাক্ত পণ্ডিত মহা পুৰুষেরা কহিয়াছিলেন যে প্রত্যক্ষাদি কোন প্রমাণ সিদ্ধ নহ্নে কেননা তাহাতে ত্রৈকাল; অসিদ্ধি । প্রমাণ যদি প্রমেয়ের পূর্ব হয় তবে ইন্দিয়ার্থ সন্নিকর্ষে প্রত্যক্ষ সিদ্ধি কি ৰূপে হইল এবং দ্রব্য সত্তার পূর্বে দ্রব্য প্রমাণ করা হয় । যদি বল, পশ্চাৎ, তবে তো প্রমাণ দ্বারা প্রমেয় সিদ্ধি হইল না । যদি বল, যুগপৎ, তবে বুদ্ধির ক্রমবৃত্তির অভাব হয় । অপরে বলিয়াছেন যে প্রমাণ সিদ্ধির নিমিত্ত প্রমাণাস্তরের প্রয়োজন অতএব সকল প্রমাণের ধারা বাহিক প্রমাণাস্তুর আবশ্যক এবং তদভাবে কোন প্রমাণ সিদ্ধ মহে । কেহ ২ বলি
