পাতা:ষড়্‌দর্শন সংবাদ.pdf/২০

১ম সংবাদ ! :* মুমুকু সস্তৃপ্তি হয় না বটে, তথাপি তাহাকে অসশয় মঙ্গলের বিষয় কহিতে হইবে অতএব আমার উক্তিতে অসঙ্গতি कि कौशन, डा३? मूड़े बिज्ञकम बज्र কিছু অসম্ভব নহে, অধিকারি ভেদে উভয়ই পুৰুষাৰ্থ সাধন হইতে পারে। মানব মণ্ডলীর মধ্যে পণ্ডিত অপণ্ডিত বিজ্ঞ অবিজ্ঞ জ্ঞানি অজ্ঞান मूहे প্রকার লোক আছে সকলের এক প্রকার সাধন হইতে পারে। বেদের মধ্যেও মানবীয় মতিবৈলক্ষণের এই সুচনা আছে। সুগ্ন বৃদ্ধি বহুদর্শি তত্ত্বজ্ঞান সম্পন্ন কৃতবিদ্যু লোকের স্বৰ্গলাভে সস্তৃপ্তি হয় না, তাহারা স্বৰ্গতিরিক্ত নিঃ শ্ৰেয়ন লাভ করতে চাহেন, কিন্তু স্থল বুদ্ধি মুখ অবিদ্বাৰু অজ্ঞান তিমিরান্ধ লোকের তাদৃশ বুদ্ধি প্রভাবের মভাবে নিঃশ্রেয়স সাধনের অধিকারী নহে সুতরা তাহারদের निমিন্ত-বৈদিক কন্মকাণ্ড নিৰূপিত আছে, তাহারা অগ্নিহোত্ৰাদি যজ্ঞ করিয়া স্বৰ্গ গমন করিতে পারে।” : সত্যকাম বটে ! তবে দুখদুখ এ বচনে ব্যভিচার আছে, কাপিল সূত্র ব্যাপ্তি বিশিষ্ট নছে । আচ্ছা সে যাহা হউক কিন্তু তত্ত্বজ্ঞান ও পরমপুৰুষার্থের অধিকারী বহু সংখ্যক নহে, তবে তো ভুরি ২ বিজ্ঞ মহাসুরও পরমপুৰুষর্থের অনধিকারি হইলেন । জ্ঞানিরদের কি এই মীমাৎসা ? . তোমারা কি বস্তুতঃ এই সিদ্ধান্ত স্থির করিলা, তোমারদের মতে বৈদিক ক্রিয়াকাণ্ড সুখের সাধন, পরমপুৰুষাৰ্থ সাধন মহে, এবণ তাহাতে কেবল অল্প বুদ্ধি ক্ষুদ্র প্রাণি গণের অধিকার। আচ্ছ। এতকালের পর তোমরা এই মীমাংসা করিলা, কিন্তু এ প্রকার সিদ্ধান্তের এক বিষম বাধা দেখিতেছি,