পাতা:ষড়্‌দর্শন সংবাদ.pdf/২০৫

ই, 4 * षङ्भिन ज’-बtर । মিথ্য জ্ঞানের অপবৰ্জ্জন—ত্যাগ। তাহ শুদ্ধ মুখাৰস্থা” । সত্যকাম তোমরা কহিয়া থাক অপবর্গ কালে আত্মা জন্মবন্ধন হইতে মুক্ত হয়েন তোমারদের মতে সে অবস্থায় আত্মাতে শরীর ও মনের সখ যোগ থাকে না সুতরাং চৈতন্য ও প্রবৃত্তিও সম্ভবে না । তবে অপবর্গ নিতান্ত অচৈতন্য অবস্থা । এমত অবস্থায় সুখ কি প্রকারে সম্ভবে, অীর তাঙ্গ বেীদ্ধোন্ত নিৰ্বাণ হইতে কি প্রকারে প্রভিন্ন তাহাও বুঝতে পারি না” । তককাম । “সত্যকাম এমন ২ তত্ত্ব আছে उॉश भानू ষিকী ভাষাতে বর্ণন করা যায় না এবং মানুষিক বুদ্ধিরও অগম্য । এতাদৃশ অনিরচনীয় তত্ত্বেতে কেবল আত্মার অনুভূতি সম্ভবে যাহারদের হূদয়ঙ্গম হয় তাহারাই বুঝিতে পারে অতএব অপবগের লক্ষণ করা যায় না তাহাত ভাষা ও শব্দের অবসান হয় তবে কেবল এই মাত্র বলা যাইতে পারে যে উহা পরম সুখাবহ উহাতে তাবৎ অমঙ্গল শোক দুখ যন্ত্রণ ব্যথা সকলের নিত্য শান্তি । সরস্বতীও এমত অনিৰ্ব্বচনীয় আনন্দ এবং শাশ্বত সুখের ব্যাখ্যা করিতে পারেন না, বৃহস্পতিও অবিমুক্ত অবস্থায় তাহার অনুভব করিতে পারেন না। এমত অনিৰ্বচনীয় আনন্দাবস্থাকে বুদ্ধোক্ত নিৰ্বাণের অবিশেষ কহিলে দুবুদ্ধির সীমা থাকে না” । সত্যকাম “ আমাকে একটী কথা বলিতে হুইল ভূমি যেমন অপবর্গকে অনিৰ্বচনীয় আনন্দ কহিলা বৌদ্ধেরও নিৰ্বাণের অবিকল তদনুৰূপ বর্ণনা করেন । পালীয় শাস্ত্রে