পাতা:ষড়্‌দর্শন সংবাদ.pdf/২৩১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২২৬ बङ्करभर्मम नर-बांझ ! কামনা পূর্বক সৃষ্টি সম্বন্ধে যে কএকটা বচন উপনিয়ছে পাওয়া যায় তাহাই মুহুর্মুহু আবৃত্তি করিয়া আমারদিগকে উন্মত্ত প্রলাপি বলিয়া সিদ্ধান্তু করিতে চাহেন যেন আমরা অচেতন প্রধান পক্ষে ঈক্ষ ও কামনা কল্পনা করিয়াছি, কিন্তু আমরা তো প্রকৃতিকে নিমিত্ত কারণ কহি না, প্রকৃতি উপাদান মাত্র ব্ৰহ্মবিধ আচার্য অামারদের প্রতিপক্ষে অতুক্তি মাগণে কোন ক্রটি করেন নাই যেখানে যাহা পাইয়াছেন সকলি উদ্ধৃত করিয়াছেন কিন্তু আমারদের অনুকুল যে ২ বচন আছে তাহ যেন দেখিয়াও দেখেন নাই, শারীরিক ভাষ্যেতে তাহর প্রসঙ্গ মাত্র নাই । আমরা শঙ্করের নায় প্রবঞ্চনা করিব না, কিন্তু মুক্ত কণ্ঠে স্বীকার করি যে কোন ২ ঔপনিষদ বচন আপাততঃ স্থল বিবেচনায় অামারদের প্রতিকুল হয় বটে। ঐ বচন গুলা ধরিয়া শঙ্কর অামারদিগকে বিজাতীয় তিরস্কার করিয়াছেন । এপ্রকার তিরস্কারে অসূয়া মাত্র প্রকাশ পায় কেননা কে না জানে যে শ্রীতির মধ্যে दूहे পক্ষেরই বচন আছে, আমারদের বিবেচনায় অসমং পক্ষীয় বচনের প্রাধান্য, সেই বচনের তাৎপৰ্য্যনুযায়ি অন্যান্য বচনের অর্থ প্রতিপন্ন করিতে হইবে । যে২ বচনে অচেতন প্রকৃতিকে জগতের উপাদান ৰূপে বর্ণিত দেখা যায় তাহাই বেদের মুখ্যোক্তি অন্যান্য শ্রুতি উহার উপকারিণী মাত্র। অম্মদীয় মহর্ষি কপিল প্রকৃতিকে সৰ্ব মূলের মূলে অমূল মূল কহিয়াছেন, ঔপনিষদ বচন সকলি এই তাৎপর্যানুযায়ী প্রতিপন্ন করিতে হুইবেক । বেদান্ত সূত্রকার ব্যাস এবং তম্ভাষ্যকার শঙ্করাচার্য