পাতা:ষড়্‌দর্শন সংবাদ.pdf/২৩৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ষষ্ঠ সংবাদ ২৩১ মেৰুদণ্ডের উপর এমত পরিমাণে ফুরিতেছেন যে তুa৮ সহকারে দিব। রাত্রির নিয়ত সমাগম হইয়া থাকে এবং দিবাকরকে আবার এমন নিয়মে অবিরত প্রদক্ষিণ করিতেছেন যে তাহাতে সাম্বৎসরিক ঋতু ভেদ উৎপন্ন হয় । এৰূপ গতির পরিমাণে কেমন কৌশল সপ্রমাণ হয় তাহ বিবেচনা কর, সে কৌশল শুদ্ধ বুদ্ধ পরমাত্মা ব্যতীত কি অচেতন জড় পদার্থে সম্ভবে ? অপর আমরা দিবাকাকে বারিতক্ষর ও মেঘকে জলদ কহিয়৷ থাকি, ইহার তাৎপৰ্য, দিবাকরের উত্তাপে পৃথিবীস্থ নদ নদী সমুদ্র তড়াগাদির জল বাপেতে পরিণত হইয়া আকাশ মাগে উদ্ভূডীন হয়, সেই বাম্প সংযোগে মেঘ উৎপন্ন হইলে পবন যখন তাহার ভারবহনে অসমর্থ হয়েন তখন সেই বাষ্প সং ছতি পুনশ্চ éान বিলু কইয়া ভূতলে পতিত হয়, ইহাকেই बृड़ेि কহা যায় । যদি উত্ত পের লঘুতায় বৎসরের মধ্যে অত্যর মাত্র জল বাপভাবে উ ভূড়ান হয় তবে সুতরাং মেঘের সঞ্চার ও বারি পতনও অত্যর . হয়, যদি অধিক জল নভস্থলগত হয় তবে ভূতলণ্ড অধিক বর্ষ। প্রাপ্ত হয় । অধিক বৃষ্টিকে আমরা অতিবৃষ্টি এবং অর বৃষ্টিকে অনাবৃষ্টি কহিয়া থাকি, উভয়ই আমারদের অনিষ্ট কর, অতিবৃষ্টি হইলে যেমন শস্যাদি পচিয়া যায় অনাবৃষ্টি হইলে আবার তেমনি শস্যাদি শুষ্ক হইয়া যায়, তন্নিমিত্ত উভয়কেই আমরা ঈতি কহি, উপযুক্ত পরিমাণে বারি বর্ষণ হইলেই পৃথিবী নিরীতিভাব প্রাপ্ত হয়েন । এই নিরীতিভাব সামান্যতঃ সৰ্বকালে সৰ্বদেশেই হুই থাকে নচেৎ এতদিন পর্যন্ত ধরাতলস্থ প্রাণিবগ রক্ষা পাইত না । অতএব