পাতা:ষড়্‌দর্শন সংবাদ.pdf/২৪৪

ষষ্ঠ সংবাদ ! **跳 जबङ रुझेटव ! खेडन, उशय्ड बाथा कि ? भूष चञ्च যাদৃশ পরিমাণে দধি ভাবে পরিণাম সেই পরিমাণেই ঔঞ্চ্যাদি দ্বারা সত্বর হয় মাত্র । দুগ্ধ যদি দধি ভাবে স্বয়ং পরিণামশীল ন হইত তবে ঔষ্ণ,াদি সংযোগের বলেতেও দধি ইত না। বায়ু কিম্ব আকাশ তো ঔফ্যাদি সংযোগ বলে দধি ভাব প্রাপ্ত হয় না । শঙ্করের এই মীমাংস, তথাপি আমরা দধি দুগ্ধের উপমা উল্লেখ করিয়াহ বলিয়া জামার দিগকে দুষ্য করিয়াছেন”। সত্যকাম । “ শঙ্করাচার্যের উক্তিতে অযুক্তি আছে সন্দেহ নাই কিন্তু তোমরা অপরিছিন্ন কৌশলের চিন্তু সম্পন্ন জগৎকে অচেতন প্রকৃতুির কার্য্য কহিয়া থাক তন্নিমিত্তই তিনি তোমারদের 鸞 করিয়াছেন । তোমারদের সিদ্ধান্তে প্রকৃতি সত্ত্ব রজস্তমের সাম্যfবস্থা । ত্ৰিগুণের সাম্যাবস্থা কখন দ্রবীভূত হইতে পারেন তাহা গুণের অবস্থা মান্ত্ৰ,কিন্তু গুণাধার দ্রব্য হইতে পারে না, তবে গুণকে দ্রব্য কি প্রকারে কহিতে পার ? অার দ্রব্য ব্যতীত গু৭ই বা কি ? অপিচ প্রকৃতি স্বয়ং যাহা হউক পুৰুষের সত্তা ও চৈতন্য স্বীকার করিয়া কর্তৃত্ব অস্বীকার কি প্রকারে কর? মহর্ষি কপিলোক্ত সুত্র চক্ষে না দেখিলে এবং তোমারদের মুখে শুৎ পোষক বাক সকৰ্ণে না শুনিলে আমার কখন বিশ্বাস ছইত না যে কোন দার্শনিক বিজ্ঞ পণ্ডিত এমত বিৰুদ্ধ বচন লিপি বদ্ধ করিতে পারেন । ত্ৰিগুণের সেই সাম্যবস্থাকে আবার কার্য শক্তি সম্পন্ন কর এবং কার্য শক্তিতে প্রবৃত্তি ও ইচ্ছা উহা কয় বলিয়া পুৰুষকে আকৰ্ত্ত করিয়াছ