পাতা:ষড়্‌দর্শন সংবাদ.pdf/২৫৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২৫২ बङ्म*न ज* बाए । পক্ষাদির অবয়ব এবং তৰুলতা গুহ্লাদির শাখা পল্লব সংসার রক্ষার্থ এমত কৌশলে সৃষ্ট হইয়াছে যে সাক্ষাৎ পরীক্ষার পূর্বে নিপুণতম শিল্পিও তাহার অণুমাত্র অনুভব করিতে পরিত না এবং পরীক্ষার পরেও অঙ্গ প্রত্যঙ্গের গঠন ও তাৎপর্য অতীব যত্ব না করিলে বুঝতে পারে না । দেখ ক্ষুদ্রতম কীট শরীরেও খাদ্য আহরণার্থ তৃপ্ত পরিপাকার্থ জঠর এবং অপত্য উৎপাদনাথ নিদিষ্ট অবয়ব দেখা ষায় ! প্রাণি বগের মধ্যে আবার যে আহার যাহার পোষক পথ্য হয় সে তাহাতেই অনুরক্ত এবং অখাদ্য দ্রব্যান্তরে বিরক্ত হয় । এমত সূক্ষ্ম কৌশল এবং দুর দৃষ্টি পূর্বক অবয়ব সৃষ্টি এবং খাদাখাদ্যে অনুযুগ বিরাগ অপর্ণ কি অচেতন প্রকৃতিতে সম্ভবে ? যাহার স্বকীয় চৈতন্য নাই সে কি এমত প্রতিনিয়ত গঠন করিয়া পশু পক্ষী কীট পতঙ্গকে হিতকর দ্রব্যে প্রবৃত্তি এবং অহিতকর দ্রব্যে নিবৃত্তি দান করিতে পারে? সে কি এমত শরীর যন্ত্র जूटेि করিতে পারে যাঙ্কাতে মৃত্তিক লোঃাদির রসের পরিণামে শাখা পল্লবাদি ফল পুষ্প উৎপন্ন হয় এবং শাখা পল্লবাদি ফল পুষ্পের রসে রক্ত মাংস মজ্জাদি প্রভূত হয়, যৎকরণক জলও বায়ুর পরিণামে ফল পুষ্প এবং ফল মূলের পরিপাকে দুগ্ধসৃষ্টি হয় । “ গ্রন্থ রচনায় ব্যাকরণ সাহিত্যাদি বুৎপত্তির চিকু থাকাতে তোমার বিবেচনায় তাহা বস্ত্র চীরের স্বাভাবিক পরিণামে সম্ভবে না সে তো যথার্থ কথা বটে তবে জগৎরচনায় এমত সুক্ষম কৌশলের চিন্তু সত্ত্বে অচেতন প্রকৃতিকে কি প্রকারে মুল কারণ কহিতে পার ? জগৎ রচনা কি