পাতা:ষড়্‌দর্শন সংবাদ.pdf/২৬৫

९ ॐ ० वक्श्म ज’-वाक् । অবশ্যঞ্জু হয় কেননা অন্য কোন কারণ হইতে এমত নিরবশেষ কার্য নিয়মের সৃষ্টি সম্ভবে না যেহেতুক সে সৃষ্টিতে । অচিন্তু কৌশলের অপেক্ষ থাকে সুতরাং এই সকল দর্শনে সৃষ্ট এবং খাতা উভয়ই প্রতিপন্ন হয় । • অতএব দেখ যে ‘বিচক্ষণ পণ্ডিতকে তুমি আপনি সাক্ষী করিয়াছ তাহারই কথা প্রমাণ তোমারদের মীমাংস খণ্ডন হইল প্রকৃতিপর এক সৰ্ব স্রষ্ট সৰ্ব বিধাতা পুৰুষ আছেন ইহা তিনি মুক্ত কণ্ঠে প্রচার করিয়াছেন । ফলে নিয়ন্তী ব্যতিরেকে নিয়ম কি প্রকারে সম্ভবে ? তোমারদের পরিকল্পিত অচেতন প্রকৃত কখন মূল কারণ হইতে পারে না”। কপিল । “ঈশ্বরের তত্ত্ব আমরা কিছুই জানি না নৈসর্গিক নিয়ম আমরা প্রত্যক্ষ দেখিতেছি । আমারদের শাস্ত্র দর্শন শাস্ত্র, যাহা দ্রষ্টব্য তাঁহারই মীমাংসা আছে যাহা অদৃশ্য তাহার মীমাংসা নাই । কপিলের এই মাত্র উপদেশ যে জগতীস্থ দ্রব্য প্রকটন নৈসর্গিক নিয়মেই প্রতিপন্ন হয় । আমি যে ম্লেচ্ছ পণ্ডিতের নাম স্মরণ করিয়াছি এবং যাহার গ্রন্থ হইতে তুমি বচন উদ্ধৃত করিলা তিনিই তে কহিয়াছেন যে ঈশ্বর-তত্ত্ব দর্শন শাস্ত্রে পাওয়া যায় না, তাহা দশনাতীত । কপিল দর্শন শাস্ত্রের সীমা উল্লঙুন कट्ज़न नांई” ! সত্যকাম কিন্তু নৈসর্গিক নিয়মে পরীক্ষাবসান করা বুদ্ধি জীবি পুৰুষের অসাধ্য। তাহা করিলে সামান্য পদার্থ বিদ্যার উপর ষে অার এক মহত্তর বিদ্যা আছে তাহার প্রতিপক্ষত করা হয়” ।