পাতা:ষড়্‌দর্শন সংবাদ.pdf/৩৫৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৮ম সংবাদ । *移荔 তদংশে তাহদের মধ্যে জুিই ইতরবিশেষ নাই। কিন্তু সেই ২ বস্তুতে আত্মধৰ্ম্মের বিশেষ থাকাতেই উপকাৰ্য্য উপকারকভাব বিদ্যমান আছে প্রকৃতস্থলেও সেইৰূপ থাকিতে পারে বাধা কি? বরং এমতে চেতনাচেতন বিভাগে কোন বিরোধই হইতে পারে না । ಇಳ চেতনত্ব অচেতনত্ব স্বৰূপ যে বৈলক্ষণ্য প্রদর্শিত হইয়াছিল, এই মতদ্বারা তাহারও এক প্রকার পরিহার হইতে পারে । কিন্তু শুদ্ধি ও অশুদ্ধিৰূপ বৈলক্ষণ্য কিম্বা আর কোন প্রকার বৈলক্ষণ পরিহ্নত হইতে পরে না, বস্তুতঃ হওয়াও দুর্ঘট । ইহা সূত্রেও প্রতিপাদিত হইয়াছে ৷ যথা ’ শব্দই বিলক্ষণত্বের বোধক ৷ অৰ্থাৎ আমরা যেসমস্ত পদার্থ দেখিতে পাই সে সমস্তই চেতন বলিয়া বোধ হয় না, কিন্তু শ্রুতিতে ব্ৰহ্ম তাহাদের উপাদানকারণ বলিয়া নিদিষ্ট হইয়াছেন । তবে এস্থলে এই বলিয়া নিম্পত্তি করিতে হইবেক যে কেবল শবদ প্রমাণ বলেই তাঁহাদের উৎপ্রেক্ষা হইয়া থাকে মাত্র । আর যেমন শব্দের প্রমাণে চেতনত্বের উৎপ্রেক্ষা হয়, তেমনি তাহাদ্বারা তাহার বিরোধিও হইয়া থাকে। এই জগৎ বিজ্ঞান অবিজ্ঞানময়’ এই শ্রেণীতশব্দ প্রমাণই তাদৃশ বিরোধের উদ্বোধক। এই শ্রুতি তাৎপর্যের দ্বারা স্পষ্টই বোধ হইতে পারে জগৎ এক অংশে সচেতন এবং অপর অংশে চেতনাহীন হয় । যদি বল শ্রুতিতে পৃথিবী বলিলেন, জল বলিলেন, তেজ দেখিলেন, জল দেখিলেন” ইত্যাদি চেতনাভিমানি ভূতবিষয়ক চেতনত্ব তো প্রতিপাদিত জাছে এবং ইন্দ্রিয়গণ