পাতা:ষড়্‌দর্শন সংবাদ.pdf/৩৫৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

'కి చి बङ्श्वन ज-बाक् । জামি বড় জামি বড় বলিয়া পঞ্চপর বিবদমান কইয়া ব্রহ্মার নিকটে গমন করিলেন, তৎপরে বাক্যের নিকটে গিয়া প্রার্থনা করিলেন আপনি মধ্যস্থ হইয়া অামাদের কে বড় নিৰাপণ করিয়া দ্বিউন” ইত্যাদি চেতনাভিমানি ইঞ্জিয়বিষয়ক চেতমত্ব শ্রুতিও প্রত্যক্ষগোচর হইতেছে, অতএব শ্রুতিদিগের যখন পরস্পর বিরোধ সপ্রমাণ হইতেছে, তখন তম্ভাবতের প্রতি কি প্রকারে বিশ্বাস জন্মিতে পারে। ইহার প্রকৃত সদুত্তরও ভগবান বেদব্যাস সূত্ৰত করিয়াছেন । সেই সূত্রার্থ এই যে, হউক না কেন বিশেষ ও অনুগতি থাকিলেই অভিমানি ব্যপদেশ সঙ্গত হইতে পারে” । ইহার ভাষjাথ এই যে হউক না কেন? অথে আশঙ্কার অপনোদন হয় । অর্থাৎ পৃথিব্যাদি কহিলেন এবং ইন্ধিয়াদি দেখিলেন ইত্যাকারক শ্রুতিদ্বারা ভূতগ্রাম ও ইন্দ্রিয়গণের চেতনত্ব শঙ্কা করাই অকৰ্ত্তব্য। অভিমানিনী দেবতাদিগকে ব্যপদেশ করাই এক প্রকার শ্রুতির উদ্দেশ্য। দেবতাদিগের বদন সংবদন প্রভৃতি চেতনের উপযুক্ত ব্যবহার স্থলে পৃথিব্যাদির অভিমানিনী দেবতারাই ব্যুপদিষ্ট হইয়াছেন মাত্র, কিন্তু ভূতগ্রাম ও ইন্দ্রিয়গণকেই ব্যপদেশ করা শ্রুতির তাৎপর্য নহে । এই প্রকার উপপত্তির মূলকরণ বিশেষ এবং অনুগম । বিশেষের স্বৰূপ ইতি পূর্বেই প্রতিপন্ন করিয়া আসিয়াছি তথাপি স্মরণার্থ এস্থলেও সংক্ষেপে উদ্ধৃত হইতেছে । জগতগত পদার্থ সকল দুই শ্রেণিতে বিভক্ত, চেতন ও অচেতন। তন্মধ্যে ভোক্তৃ স্বৰূপ আত্মভাগ চেতন । এবং ভোগ্যৰূপ ভূতগ্রাম