এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
১ম সংবাদ ! לכא তর্ক করাতে বিরত হইয়াছিল । সুতরাং ভূত পদার্থ ‘ অথবা আত্ম তত্ত্ব বিষয়ে তাহারা যে উপদেশ করিয়াছিলেন কেহই তাহার কোন পরীক্ষা করে নাই । মুনিনাঞ্চ মতিভ্ৰম, ঋষিদিগেরও ভ্রম সম্ভবে, কিন্তু শ্রদ্ধার আতিশর্য্য প্রযুক্ত ভ্রম শাধনের কথা দূরে থাকুক কেহ তাহারদের বচন পরীক্ষা করিতেও সাহস করেন নাই, সুতরা ভ্রাস্তি প্রবাহ বিন বাধে বলবান হইয়া আসিয়াছে ।
- গৌতম কণাদাদি ঋষির ন্যায় শাস্ত্র রচনা করত পদার্থ নির্ণয়ের উত্তম ২ নিয়ম বচন বদ্ধ করিয়াছিলেন বটে, যথা, ব্যাপ্তি বিশিষ্ট পরামর্শ সহকারে প্রত্যক্ষ পূর্বক অনুমান দ্বার তর্ক মীমাংসা কৰ্ত্তব্য । কিন্তু আপনার সে নিয়ম পালন করেন নাই শিষ্যবর্গের শ্রদ্ধা অবলম্বন করিয়া স্বীয় ২ অভিপ্রায় ব্যক্ত করিয়াছিলেন তথাপি তাহারদের উপদেশে মানব মণ্ডলীর প্রচুর উপকার হইয়াছে স্বীকার করিতে ठूङ्ग्रेन !
- বিদ্যার চচ্চ না করিলে বেদের বচন প্রমাণই আত্ম হত্যার পাতক হয় । অর্থাৎ শঙ্করাচার্যের ব্যাখ্যানুসারে বেদেতে অজ্ঞানকে নিজ আত্মার ঘাতক কহে, যথা অসূৰ্য্যা নাম তে লোক অন্ধেন তমসা বুতাঃ তাস্তে প্রত্যভিগচ্ছন্তি । যে কে চামহনোজনা অসাৰ্থ সে সকল লোক সূর্য হীন এবং অন্ধকারাবৃত সেখানে আত্মঘাতক জনকে যাইতে হয় । এস্থলে শঙ্করাচার্য এই ৰূপ ব্যাখ্যা করেন, যথা : আত্মান কুম্ভীতি আত্মছনঃ কে তে যেৎবিদ্বাসঃ কথং তে আত্মাননিত্য• হিগসন্ত্রি অবিদ্যাদোষেণ বিদ্যমানস্যাক্সনস্তিরস্ক
