পাতা:ষড়্‌দর্শন সংবাদ.pdf/৩৯৫

\3>) e शङ्घर्षम ज-बोझ । হয়, নচেৎ বস্তুতঃ মন্ত্রিকে কিম্ব অন্য কোন প্রজাকে মহারাজ কহিলে রাজদ্রোহ দোষে দুৰিত হইতে কষ, রাজাকে প্রজা ভুল করিয়া আপমান করা হয । তদ্রুপ জগদ্ধক্ষে অভেদ করিলেও ঈশ্বর মিন্দা হয় যদিও ব্রহ্মেতে অচেতন জড় শব্দ প্রযোগ করা ন কয, তথাপি প্রকারণক্ষরে তাঙ্কাকে জড় কহা হয় । বেদবাসেব অনুচরের অদ্বৈতবাদের এই বাধন মনে বুঝিয। বাক কৌশলে দোষ খণ্ডম করিতে প্রবৃত্ত হইয়া জগদম্বাদ শব্দসুাষ্ট দালা জগতের বস্তুত অস্বীকার করিাছেন । বেদব্যাস আপনি এপ্রকার মত প্রচাব কবেন নাই, তিনি বরং বিজ্ঞানবাদ বৌদ্ধ মতের প্রতিযোগি জগ ও সন্তা স্থাপন করিয়াছেন, শঙ্করাচার্ম ও সে স্থলে তাহার পোষকতা করিয়াছিলেন ভাষ্যকার অন্যত্র তদ্বিরুদ্ধ উপদেশ বিস্তার করি ঘাড়েন কি না তাহা পরে দেখা যাইবে যদি এমত বিৰুদ্ধ উপদেশ করিষা থালেন তাছাতে অদ্বৈতবাদের গরিমা কি ? তাহাতে বরং এই সিদ্ধান্ত হুইবে যে অদ্বৈতবাদ অতি দুষ, কেনন তৎপ্রতিপাদক মহাপণ্ডিত শঙ্করাচার্য,কেও বিৰুদ্ধ উপদেশ প্রচার করিতে হইয়াছে । ফলে যদি জগৎ ছায়া এবং বিম্ব মাত্র হইল তবে জগৎ ব্রহ্ম কার্য। কারণ মধ্যে স ত্তী সামান্য গুণ আছে আচার্যের এই তর্কে কুঠারাঘাত হয়” । আগমিক। “ পরমেশ্বর এই জগদ্বিম্ব বিস্তার করিয়াছেন কিন্তু স্বয়ং সে বিম্ব নছেন একথাতে অব্যবস্থা কি ? যথার্থ বস্তু কি ছায়াপাত করিতে পারে না ? ঐ বিম্ব কিম্ব ছায়ার বাস্তবিকী সন্তু নাই কিন্তু প্রকারাস্তুর সন্তু আছে”।