পাতা:ষড়্‌দর্শন সংবাদ.pdf/৩৯৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

\రీవషి बङ्श्वन ज' बाक् । করাতে তর্ককাম আসিয়া আশীর্বচন পাঠ করিয়৷ সুখাসীন হইলে মহারাজ কহিলেন আমরা বেদান্ত বিচার করিতেছি সত্যকাম কহেম বেদান্তদ শনে জগতের সন্তা নাশ কিম্বা তদ্ধিকল্পে ঈশ্বরের জড়তা প্রতিপন্ন হুইয়াছে । তককাম । .* অহো কিমাশ্চর্যfখ । সৰ্বমিদং ব্রহ্ম অখিল জগং ত্ৰ স্বন্ধ এ কথাতে দোষ কি ?” সত)কাম । “ এই অখিল জগৎ যদি ব্রহ্ম হয়েন তবে জগতের উপর কোন ঈশ্বর সম্ভবে না সুতরাং এ কথাতে সাংখ্য মতই উপদিষ্ট হইল যে জগৎ প্রকৃতির সতন্ত্ৰ কাৰ্য্য এবং প্রকৃতির পর কোন ঈশ্বর নাই ইহাকে নাস্তিক মত বলিলেও হয় । যদি বল, ফেণ যেমন জল জগৎও সেই ৰূপে ব্রহ্ম, তবে জগৎকে ব্রহ্মের সধৰ্ম্ম কহা হয়, কিন্তু জড়পদার্থ আত্মার সধৰ্ম্ম কিৰূপে হইতে পারে ? ইহাতে তে৷ সদ্য বিৰুদ্ধ বচন উহ্য হয় আর ইহাই দাশনিক পণ্ডিতগণের প্রত্যাখ্যাত তাত্মা অনাত্মার প্রভেদ রোধক মিথ্যাজ্ঞান । যদি বল জগতের ব্রহ্মত্ব এই হেতুক যে জগৎ ব্রহ্ম হইতে সন্তু ত হইলাছে তবে জগৎকে ব্রহ্মের অংশ বলা হইল এবং যদিও অতি यूयं * श्न তথাপি ব্রহ্মের নিষ্কলত্ব আর থাকে না এবং সৃষ্টিকালে অংশ বিয়োগ প্রযুক্ত ব্রহ্মের অপচয় ও প্রলয় কালে সংযোগ প্রযুক্ত উপচয় সম্ভব হয় কিন্তু তোমরা যথাথ কঙ্কিয়া থাক যে ব্রহ্ম নিষ্কল নিকায় নিরবয়ব। যদি বল জগৎ ব্রহ্ম হইতে সস্তুত বটে কিন্তু তাঙ্ক নিতান্ত অবস্তু, মায়া মাত্র, সুতরাং তদ্বিয়োগে ব্রহ্মের কোন অপচয় সম্ভব নাই এবং তদ্যোগেও উপচয় হইতে