পাতা:ষড়্‌দর্শন সংবাদ.pdf/৫০০

১ ০ম সংবাদ । 8 ᎼᎣ © উপাদিষ্টত উপপন্ন হয়, এবং উচ্চার তাৎপৰ্য্যও এমত উৎকৃষ্ট যে তৎসহকারে বিশুদ্ধ ধৰ্ম্মের উন্নতি সম্ভবে” । আগমিক বাইবেল শাস্ত্রের কথা অামি বারস্বার লোকমুখে শুনিয়াছি, কিন্তু তোমরা বেদকে প্রমাণহীন বলিয়া অগ্রহ করিয়াও বাইবেলের নিরপেক্ষ প্রমাণের আড়ম্বর করিতে কি প্রকারে উৎসাহিত হও ইহা কোন মতে আমার হৃদয়ঙ্গম হয় না” । সত্যকাম চতুবেদ প্রণয়নের প্রমাণাভাব তুমি তো স্বয়ং প্রকারান্তরে স্বীকার করিয়াছ । কে কখন কোথায় লিখিয়াছিল এবং লেখকগণের ঐশ্বরিক উপদিষ্টতার চিন্তু কি তাহার কেহু কোন পরিচয় দিতে পারে না । বাইবেলের বিষয়ে যথেষ্ট প্রমাণ আছে বাইবেল শাস্ত্র প্রাচীন এবং নব্য নিয়ম নামা দুই খণ্ডে বিভক্ত । প্রাচীন নিয়ম যিহুদি জাতীয় প্রবাচকদ্বারা প্রণীত, নব্য নিয়ম নরপাত খ্রীষ্টের শিষ্য রচিত । উভয় স্থলে অলৌকিক ক্রিয় এবং প্রাক্তন বাণী দ্বারা লেখকদিগের ঐশ্বরিক উপদিষ্টত সপ্রমাণ হুইয়াছে । বেদের প্রমাণাভাব বলিয়া বাইবেলের প্রমাণ নাই বলিলে কাপুৰুষত্ব প্রকাশ হইবে যেমন কোন নিধন লোক নিজে নিষ্ট্রিঞ্চন বলিয় ক্রোরপতিকে নিষ্টুিঞ্চন বলিলে মাৎসর্য মাত্র প্রকাশ হুয়” । আগমিক প্রাক্তন বাণীর অর্থ কি ? প্রাক্তন বাণী কি প্রকারেই বা নিরপেক্ষ প্রমাণ হয় ”। সত্যকাম প্রাক্তন বাণীর অর্থ কোন ভবিষ্যৎ ব্যাপার ঘটিবার পূৰ্বে অগিম লক্ষণ বিরহে তদ্বর্ণন ।