পাতা:ষড়্‌দর্শন সংবাদ.pdf/৬০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২য় সপবাদ । ф Ф. উৎকৃষ্টভাব আছে বটে, কিন্তু সকলি অসংলগ্ন, অচিরপ্রভার ন্যায় ক্ষণেক মাত্র হৃদয় উজ্জ্বল করিয়াপরে ঘোরতর তিমিরচ্ছন্ন করে। অধিকন্তু স্থানেখ আদি রসের প্রাধান্য প্রযুক্ত নিকৃষ্ট অশ্লীল দোষও দেখা যায়, এমত ২ শব্দ আছে তাহা নিলজ্জ লোক ব্যতীত সহসা উচ্চারণ করিতে পারে না । । অত্র লেখনীকে অপবিত্র করিয়াও একটা উদাহরণ উদ্ধৃত করিতে হইল যথা বৃহদারণ্যকের উক্তি যোষা বা অগ্নি গোতম তস্য উপস্থ এব সমিল্লোমানি ধূমোযোনিরচ্চির্যদন্তঃ করোতি তেংঙ্গারা অভিনন্দ বিস্ফুলিঙ্গাস্তলিন্নেতস্মিন্নগ্নেী দেব রেতো জুহ্বতি তস্য আহুতাঃ পুৰুষঃ সম্ভবতি ।

  • বৈদিক রচনার মধ্যে ঋগ্বেদসংহিতা অতি প্রাচীন এব০ ঔপনিষদুখণ্ড নব্য । যদিও তোমারদের প্রেয় না হয় তথাপি রচনা পরীক্ষার্থ এস্থলে জিজ্ঞাস্য মন্ত্রলেখকেরা কি তাহা দৈব বাণী বলিয়া লিপিবদ্ধ করিয়াছেন কিম্বা তাহারদের বচন প্রমাণই উহা তাহারদের স্বকপোল কল্পিত বলিতে হুইবেক । তোমারদের মধ্যে চলিত প্রবাদ এই যে অখিল বেদ সৃষ্টিকালে বস্কার নিঃশ্বাসে উৎপন্ন হইয়াছিল কিন্তু ঋগ্বেদের মধ্যেই এমত উক্তি অাছে যে তদ্বক্তা ঋষির উছার প্রণেতা, আর তোমরাও মন্ত্র আবৃত্তি কালে আদৌ তদৃষির নাম করিয়া থাক তবে সেই ঋষি স্বয় তাহার রচক ইহা অসম্ভব নহে । ,

“প্রাচীনের চতুৰ্বেদকে এমত পূজ্য করবেন তাহাতে চমৎকারের ব্যাপার কি ? দেশীয় বিদ্যা এবও পাণ্ডিত্যের পক্ষে বেদই আদ্য চেষ্টত । বিদ্যার আদ্যাবস্থাতে বর্ণ পরিচয় শূন্য জৰিদ্বান লোক লিপি পাণ্ডিতকে সরস্বর্তী