পাতা:ষড়্‌দর্শন সংবাদ.pdf/৬৮

২য় সংবাদ । ৬৩ প্রথমত চলিত হয় পরে সাণখ্য । অতএব বৌদ্ধধৰ্ম্ম প্রকটিত হইলে আদৌ ন্যায়দর্শন সহকারে বিপ্রবর্গ তৰ্কশাস্ত্রানুশীলন করেন । র্তাহারা ভাবিয়াছিলেন যে ক্রিয়াকাণ্ডে নিরন্তর ব্যাপৃত থাকিলে পাষণ্ডমত খণ্ডন হুইবে না । গভৃঙালিকাপালের ন্যায় কেবল পুর্ব লক্ষিত বৈদিক মার্গে চলিলে বুদ্ধির তীকুতা জন্মিবে না। শুভ্রেরা যেমত মুখ বিপ্রসন্তানেরাও তদ্রুপ হইবেন, সুতরাংবেদ্ধদিগের উত্তরোত্তর অধিক প্রাদুর্ভাব হইবে, তন্নিমিত্ত হৈতুকশাস্ত্ৰ খণ্ডনার্থ ভুসূরবর্গ আপনারাই হৈতুকশাস্ত্রী হইতে লাগিলেন। অনেক বাহ্মণকুমারের বৌদ্ধদিগের তার্কিক শক্তি দেখিয়া স্তব্ধ হইয়াছিলেন, ইহারদিগকে হেতুবাদ সহকারে উপদেশ না করিলে বর্ণাশ্রম রক্ষ দৃদ্ধর হইবে এই ভাবিয়া প্রাচীনের उर्कभाज़ानूमीनटन थबूडे इ३टजन ! छङ्कर्दश्यक निडाड' অপ্রমাণ করেন নাই, তন্মধ্যে মধুর ছন্দোবদ্ধ মন্ত্র ছিল তৎশ্রবণে কর্ণসুখ ও চিত্তমোদন হয়, আর বেদকে অশ্রদ্ধা করিলে ব্রাহ্মণবর্ণের প্রাধান্যই বা কিৰূপে রক্ষা পায় ? জার মতেরই বা স্থৈৰ্য্য কি প্রকারে সম্ভবে ? রিপ্রকিশোরের নিরঙ্কুশ তর্ক করিলে নিয়মই বা কিসে থাকে? জঘন্য শূদ্রেরাই বা কি বলিবে?” 等 “ অতএব বর্ণাশ্রম রক্ষা পূর্বক তর্কানুশীলন ধার্য । করিয়া ঋষিরা এই প্রতিজ্ঞা করিলেন যে সংগোপনে তদ্বিষয়ের উপদেশ করিতে হইবেক, কোন ২ বিপ্রকিশোরকে মনোনীত করিয়া অপর সকলৰুে অনধিকারী বলিয়া হেয় করিলেন এবং সাধারণের বোধ্য সঙ্কেত দ্বারা সূত্র রচনা