পাতা:ষড়্‌দর্শন সংবাদ.pdf/৬৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

& # к ষড়দর্শন সংবাদ । করিয়া অধিকারী শিষ্যবৰ্গকে স্বীয় অভিপ্রায় বুঝাইয়া দিতে লাগিলেন। চতুর্বেদের মৌখিক আস্থাতে বিরত হইলেন না কিন্তু তদুপদিষ্ট ক্রিয়াকলাপকে অনর্থকর কহিয়া অভূত তত্ত্ব * *५, ३ জ্ঞান প্রচার করিতে লাগিলেন । ঐ উপদেশে ইন্দিয়গ্রাহ ভূত তত্ত্ব এবং অতীন্দ্রিয় আত্ম তত্ত্ব উভয় সন্নিষ্ট ছিল, ঋষির উভয়েরই ফল মুক্তি বলিয়া শিক্ষা দিতে লাগিলেন । “ সুত্রকার মহর্ষিবৃন্দ কেবল কতিপয় মনোনীত বিপ্র: কিশোরকে শিষ্য করণ পূর্বক তত্ত্ব জ্ঞানাধিকার অপর্ণ করিয়াছিলেন ইহার বহুল প্রমাণ অাছে তাহারা অপর লোককে অনধিকারী বলিয়া তত্ত্ব বিদ, প্রদান করিতেন না এবং যদি কেহ কোন প্রকারে সূত্র অপহরণ করিয়া বিদ্যা তস্কর হয় এই আশঙ্কায় গৃঢ়াৰ্থ শব্দ প্রয়োগ পূর্বক সূত্র রচনা করিয়াছিলেন । এস্থলে শেকন্দর শাহ মহীপালের এক কথা স্মরণ হইল । বিক্রমাদের দুই শতাধিক বৎসর পূর্বে শেকদের শাহ ভারতবৰ্ষ আক্রমণ করিয়াছিলেন, তাহার গুৰুর নাম আরিস্থতিল । মঙ্গীপাল একদিবস গুৰুকে কহিলেন ভে গুরে। আপনি আমার দিগকে পদার্থ তত্ত্বের যে উপদেশ দিয়াছেন তাহ আবার লিপি বদ্ধ করিয়া প্রকটিত করিলেন কেন? অপর লোকে তো এখন সকলি বুঝিবে তবে যাহারদিগকে শিষ্য করণ দ্বারা বিশেষ ৰূপে বরণ করিয়াছেন তাহারদের উৎকুর্ষ কোথায় রছিল ? সকলেই যদি পণ্ডিত হইল তবে আপনকার শিষীকৃত অক্ষাদ্বগের প্রাধান্য কি ?eণ্ডৰু উত্তর করিলেন ভো শুভ-যে৷ আমার উপদেশ প্রকটিত বলিলেও হয় অপ্রকিট বলিলেও