পাতা:ষড়্‌দর্শন সংবাদ.pdf/৭০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২য় স°বাদ । & ☾ হয় কেননা যাহারা আমার প্রমুখাং তদ্ব্যাখ্যা শ্রবণ করিয়াছে তদ্ব্যতীত অন্য কেহ কিছুই বুঝিতে পরিবেক না । এই গুৰু শিষ্য সবাদ যথার্থই উক কিম্ব কল্পিতই হউক কিন্তু কলিত হইলেও অরিস্ততিলের উপদেশ সাধারণের বোধে কেমন দুরূহ তাঙ্ক নিশ্চয় অনুমেয় হইতেছে। কিন্তু আরিস্ত তিলের উপদেশে উদ্দেশ্য বিধেয়াদি স্পষ্ট ছিল, কৰ্ত্ত কৰ্ম্ম ক্রিয় উক্ত ছিল, তথাপি তাহ সাধারণের দুর্বোধ্য হুইয়াছিল তবে অস্মদীয় মহর্ষি গণের সূত্রের বিষয়ে আর কি কহিব ? ইষ্টানদের উপদেশের ভুরিং স্থলে উদ্দেশ্য ও বিধেয় সূত্র শব্দান্তর্গত না হইয়। সূত্রকারের মানস ক্ষেত্রেই সংগোপিত ছিল । দুর অন্বয় ও দর অনুবৃত্তির তো সীমাই নাই, স্থানেই বিষম অনূয় ও বিষম অনুবৃত্তিও আছে। কাছার সাধ্য এমত সূত্রার্থ অরগতি করে । । “ এপ্রকার বিষম অন্নয় ও বিষম অনুবৃত্তি কি আকস্মিক হইতে পারে ? গৌতম কপিলাদি মছষিরা কি সাধারণের বোধ বা লিপিবদ্ধ করিতে অক্ষম ছিলেন? এমত অনুভব কখন মনোগত হইতে পারে না সুতরা তাহারা সঙ্কল্প পূর্বক বিষম অনুয় ও দূর অনুবৃত্তি সমনিত সূত্রগ্রন্থ বদ্ধ করিয়াছিলেন ইহাতে সন্দেহ নাই ৷ সাধারণে তাঙ্ক হৃদয়ঙ্গম করে ইহা তাহারদের অভিপ্রায় ছিল না কেবল কতিপয় মনোনীত শিষ্যের বোধার্থে রচনা করিয়াছিলেন। শূদ্রের তো তাহাতে অধিকার ছিলই না । - “বোধ হয় চতুর্বেদে সূত্ৰকারদিগের যথার্থ বিশ্বাস ছিল না আগমিক সে দিবস যাহা কহিয়াছিলেন তাহ নিতান্ত