এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
২য় সপ্রবাদ । ॐ ? স্বীয় শিষ্য গণেরই বিরক্তি জন্মিতে পারে অপিচ দ্বিবিধ কাণ্ড বিভাগ কল্পনা করিলে এক পক্ষে কৰ্ম্মকাণ্ড বলিয়া বেদের নিন্দ ও দুষণ করিতে পারেন অপর পক্ষে মৌখিক শ্রদ্ধা প্রকাশ করিয়া স্বীয় মত নিষ্কণ্টকে প্রচারও হইতে পারিবে । ७ थकान्न कत्र ८कोश्वट्ज बाक् झल झ्लि जत्नश् नाशे उाश्। অবশ্য ন্যায় এব০ সত্যতার বিৰুদ্ধ বটে কিন্তু তৎকালে এবস্তুত ছল ব্যবহার অধিক দূষ্য বোধ হইত না ।
- শিষ্যদিগের মন রক্ষার্থ মহৰ্ষিরা অারও উপদেশ করিয়াছিলেন, যে পদার্থ বিদ্যার ফল মুক্তি পরমার্থের আশা না থাকিলে শিষ্যেরা পঞ্চভূতের রূপ রস গন্ধাদির আলোচনায় পরিশ্রম করিতেন না । প্রাচীন বেদ সংহিতা দেবতা স্তরে পরিপূর্ণ দেখিয়া আমরা নিশ্চয় কহিতে পারি পূৰ্বের দের অন্তঃকরণে ভক্তি রসের প্রাধান্য ছিল তাহারা দেব বৃন্দের প্রতি শ্রদ্ধা করত সাংসারিক অনিত্য পদার্থ হেয় করিতেন এমত স্থলে দার্শনিক মহর্ষির মনে করিয়া ছিলেন যে পরমার্থ লাভের উদ্দেশে দর্শন শাস্ত্র শিক্ষার প্রয়োজন না কহিলে কেহ কোন বিষয়ের জিজ্ঞাসু হইবেক না তন্নিমিত্ত যে কোন বিষয়ে উপদেশ কৰুন আদৌ অপবর্গকে উপদেশের প্রয়োজন বলিষা বিস্তার করিতেন ।
“ দার্শনিক সূত্রকারেরদের মধ্যে বোধ হয় গোতম ঋষি সৰ্ব প্রাচীন । বেদ পুরাণ পাঠকের গৌতম নাম পুনঃ২ শ্রবণ করিয়া থাকিবেন। ছান্দোগ্য উপনিষদে এক গোতমের প্রসঙ্গ আছে তিনি মন্নামধারী জাবলির প্রতিপালক ও গুৰু । অহল্যা পতি গোতমের নামও সকলেই শুনিয়াছেন, ইন্দের
