এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
* : ষড় দশন সংবাদ । বাহুল্য বিস্তার করাতে কণভক উপাধি প্রাপ্ত হইয়াছেন । কণাদ অভিধানও ঐ ৰূপ উপাধি, যথার্থ নাম নহে । তবে তাহার নাম কি, কেহই জানে না । “প্রথম তিন সূত্ৰকে অদ্ভুত উপক্ৰমণিক কহিতে হইবে, তাহাতে ধৰ্ম্মের লক্ষণ ও বেদের মাহাত্ম্য সুচিত, যথ আথাতোধৰ্ম্ম ব্যাখ্যাসামঃ ॥১i যতোহভূদঘনিঃশ্ৰেয়স সিদ্ধিং স ধৰ্ম্ম ॥২iা তদ্বচনাদায়ায়প্রামাণ্য ॥৩া বৈ সুগ। কিন্তু গন্থের অবশিষ্ট্ৰাশে ধর্মের প্রসঙ্গ অতি বিরল । গ্রন্থ ধৰ্ম্ম প্রধান না হওয়াতে সূত্রকার বোধ চল শঙ্ক করিয়াছিলেন যদি কেহ তাঁহাকে ধৰ্ম্মহীন জ্ঞান করে, তনিমিত্ত পূৰ্বেই একটা ধৰ্ম্মেৰ কাহিনী লিখিলেন কিন্তু গ্রন্থ ধৰ্ম্ম প্রধান না হওয়াতে আদেী ধন্মের লক্ষণ করাতে সংযুক্তি নাই । 被
- বৈশেষিক পদার্থ এবং সেকন্দর শাঙ্গের গুৰু আরিস্থতিলের পদার্থের মধ্যে যে ঐব) আছে তাহা চমৎকারের বিষয় । অার কণাদের বচন প্রমাণ জগতের হ্যাদি বারণ ও কস্যচিৎ রোমীয় পরমাণুবাদি পণ্ডিতের আদিকারণ প্রায় সৰ্ব্বতোভাবে সমান । রোমীয় পণ্ডিত অনীশ্বরবাদী, লিখিয়াছেন যে স্বভাবতঃ নিত্য পতনশীল পরমাণু সকলের গতিতে कथaि९ अञ्च बङ्गड इडब्लॉटङई **~ाज़ नव्यूङ इङ्गेश জগতের আদি কারণ হইল। কণাদ স্পষ্ট অনীশ্বর বাদী মহেন কিন্তু লিখিয়াছেন জগৎ সৃষ্টি কল্পে অমির উদ্ধজলন ও বায়ুর তির্ম্যক পতন এবং পরমাণ ও মনের আদ্য ক্রিয়। অদৃষ্টের দ্বারা নিষ্পন্ন হয়, মথা অমেৰুদ্ধজলন বায়ো
