পাতা:ষড়্‌দর্শন সংবাদ.pdf/৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১ম সংবাদ । \o মতান্তরের কথা আপনি শুনিয়া থাকিবেন । মহর্ষিগণের উছার আর শ্রদ্ধা নাই এব• বেদবিদ্যার বিনয় বচনেও অস্থিা নাই। উছার উক্তি শুনিবা? বলেন কি—“বেদবিদ্যার আবার গ্ৰনয়? হৈতুক শাস্ত্রের তীক্ষুধার খন্ধের চোটে পড়িতে চাহেন না । আচ্ছা, নিজ গৰ্ব খর্ব কৰুন, জগৎ শাসনের অভিমান পরিহার করুন, তবে কিছু বলিব না, বিপক্ষ শরণাগত হইলেই শস্ত্রকে কোষ গত করিয়া অভয় প্রদান করিতে হয়। স্পন্ধা ও অভিমান সত্ত্বে শরণ চাহিলে সে’তে বিনয় বচন নহে, সে গৰ্বোক্তি । তবে বেদকে কি প্রকারে আশ্রয় দেওয়া যাইতে পারে?” পশ্চিমে তো কালভৈরব তিলঙ্গেরা শস্ত্র চালনা করিতৃেছেন, আমরা মৎস্যাহারী বাঙ্গালী, শস্ত্র চালনা ক্ষম নাহি, অতএব শাস্ত্র চালনায় প্রবৃত্ত হইয়াছি। ফলে শস্ত্রচালনায় সেপাহী মহাশয়েরা যেমন চিরপরিপালক রাজপুৰুষদের মুখাপেক্ষা করেন নাই অস্মদীয় শান্ত্রিরাও তদ্রুপ বেদাদি শাস্ত্রের বড় সাপেক্ষ হয়েন নাই। সেপান্ধীদিগের ব্যাপার তো আপনকার অগোচর নহে, স্বচক্ষেই দেখিয়াছেন, তবে “কোবিদ্ৰগের কিঞ্চিৎ কীৰ্ত্তি কহি, শ্রবণ কৰুন। সত্যকামের সহিত এক দিন সাক্ষাৎ করিতে গিয়াছি- । লাম। দ্বারের সম্মুখে কালের গতি প্রসঙ্গে রাজপথেতেই কথোপকথন হইতেছিল। ইতিমধ্যে প্রৌঢ়াবস্তু দুই ব্যক্তিকে সত্যুকামেৰ গৃহাভিমুখে আসিতে দেখিলাম। যজ্ঞপৰীত দর্শনের পূর্বেই অবয়ব নিরীক্ষণে আমার অনুমান হইয়াছিল যে র্তাহারা, অবশ্য ভূসুর হইবেন । জাহার্য শোভ কিছুই