পাতা:ষোড়শী - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/৭৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দ্বিতীয় অঙ্ক ] ষোড়শী। [ প্ৰথম দৃশ্য স্বয়ং ম্যাজিষ্ট্রেট সাহেবের পর্য্যন্ত কি পীড়াপীড়ি,--আর তুমি বললে কিনা আমি নিজের ইচ্ছেয় এসেছি। আজ ছোট্ট একটু খানি হুকুমের জন্তে সাগর চাঁদের কত অনুনয় বিনয়, কি সাধাসাধি,--আর তুমি বলে বদলে কিনা। অমন কথা মুখেও আনিসনে বাবা । অভিমানে বাবাজীবন মুখখানি স্নান করে চলে গেলেন সে তো স্বচক্ষেই দেখলাম। মনে মনে সাষ্টাঙ্গে প্ৰণিপাত করে বললাম জয় মা চণ্ডীগডের চণ্ডী ! তোমার এই অধম সন্তানের প্রতি এত কৃপা না থাকলে কি আর এই মেয়েমানুষটিব বার বার এমন কোরে বুদ্ধি লোপ করা! এখন একবার একে বিদায় করে আমাকে তত্তে বসাও মা, জনাৰ্দন আব্ব এককড়ি, এই দুই তাল-বেতালকে সঙ্গে নিয়ে আমি এমনি সেবা তোমার সুরু করে দেব যে, একদিনের পূজোর চোটে তোমার মাটির মূৰ্ত্তি আহলাদে একেবারে পাথর হয়ে যাবে। কিন্তু DDBSBDB D BB BD DBDB BK DD D S KEE SDBDD DBS SDBDBS ggDB ক্ষিদের জ্বালায় যে আর দাড়াতে পাবিনে। বাস্তবিক, নেই কিছু অলকা ? ' ' ষোড়শী। কিন্তু বাড়ী গিয়ে তা অনায়াসে খেতে পারবেন। জীবানন্দ। অর্থাৎ, আমার বাড়ীর খবর আমার চেয়ে তুমি বেশি। জানো। (এই বলিয়া সে একটুখানি হাসিল ) । ষোড়শী। আপনি সারাদিন খাননি, আর বাড়ীতে আপনার খাবার ব্যবস্থা নেই, একি কখনো হতে পারে ? জীবানন্দ । না পারবে কেন ? আমি খাইনি বলে আর একজন উপোস করে থালা সাজিয়ে পথ চেয়ে থাকবে এ ব্যবস্থা ত করে রাখিনি। আজ খামিকা রাগ করলে চলবে কেন অলকা ? ( বলিয়া সে তেমনি মৃদু হাসিল ) Գg