পাতা:সংগীতমনোরঞ্জন.pdf/১২৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

? সংগীতমনোরঞ্জন । এখানে শঙ্করের সন্নিধানে শঙ্করী বিদায় গ্রহণ করিতেছেন । ভগবতীর উক্তি । রাগ বেহাগ তাল একতাল । পশুপতি অনুমতি কর প্রণতি চরণে। যাব আমি হিমাঙ্গয়ে পিতা মাত, দরশনে। যেন আমার জননী, হইয়ে অতি দুঃখিনী কাঁদিছে বলে মন্দিনী, নিশিতে দেখি স্বপনে । পিত{ মাতা গুরুজনে, ভক্তিন করে যে জনে, মহাপাপ সেই জনে, ভোগে জীবনে মরণে যতেক সঙ্গিনীগণ, অামার জীবনের ধন, তারাও করিছে রোদন, তার নাম উচ্চারণে । পিতা সহজে অচল, আচলের যত দল, কেহত নহে সচল, কারে পাঠাবে এখানে । আপনি উদ্যোগি হয়ে, য়েত হয় হিমালয়ে, তাই ভাবিয়ে চিন্তিয়ে, এলাম তব সন্নিধানে । ১ । ভগবতীর প্রতি পশুপতির উক্তি । রাগ ঐ তাল ঐ । তোমারে বিদায় দিয়ে কৈলাসে রব কি লয়ে । নিজ পুরী শূন্য কুরি মাইবে কি হিমালয়ে । যাবে এই শব্দ শুনে, কত ভারম উঠে সলে, কত বলিব বচনে, ‘প্রাণ কাদে কত ভয়ে । হৃদয়ে রেখে তোমারে, মান্য হয়েছি সংসারে, য়ে কদিন রবে অন্তরে, রব শক্তি হীন হয়ে । জানত আমি সুদিন, কেমনে কাটিৰে দিন, থেক না অধিক দিন, ভোলানাথেরে ভুলিয়ে । আমি উদাসীনের দলে, ভ্রমণ করি মর্বকালে; এখন তবু গুন্থি বলে, সে কেবল তোমারে পেয়ে । জন্ম মুক্তিকা জননী, স্বর্গের অধিক জানি, গমন কর এখনি, অমুশক্তি আছে fপ্রয়ে । ই ।