পাতা:সংগীতমনোরঞ্জন.pdf/১৩১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

శిa नऽभौङनzनांब्रड)नं । লের তারা, যেন কত 'শক্তিহারা, উঠিছে ধরণীধরে । মাতারে অস্থিরা দেখি, উমা হয়ে অধমুখী, মাতৃক্ষন্ধে শির রাখি, কাদিতেছে শুদ্ধস্বরে । যত কুলবধূগণ, করে মঙ্গল জাচরণ, শোকে সজল নয়ন, হাহাকার মহীপরে । যে দুঃখ মেনকার মনে, কক্ত কহিৰ বচনে, ভাল, জানে সেই জনে, কন্যা আছে যার ঘরে । লজ্জিতা জামাতা হেরে, আচ্ছাদন অর্ধশিরে, শঙ্করীর করে ধরে, সপিল শঙ্করের করে। রমোপরে আরোহণ, অস্থি জহি অভরণ, না কহে অন্য বচন, কেবল বলে হরে হরে । চক্ষুত উঠেছে ভালে, পলক নাহিক ফেলে, তাইতে মারবার কালে, হরনেত্র বলে নরে | ১ {} ভগবতীর প্রতি মেনকার উক্তি । রাগ ললিত তরল জলদ তেতাল । চলিলে প্রাণের উমা বল মা জাপিবে কবে । দুঃখিনী জননী বলে আর কি তোমার মনে রবে । তোমার মায়া প্রমাদে, ভাবন কত বিষাদে, দুর্গাই বলে কাদে, খেদে পুরবাসি সবে । বিষম দশমীর দিন, জামারে করিল দীন, আর কি হবে এমন দিন, পুনঃ কি আসিবে ভৰে । হারাইয়ে উমাধন, হলো জীবনে ਨੇ পুনঃ পাইব জীবন, আবার “দেখ দিবে যবে । এখন জাছ নয়নে, প্রবোধ না মানে মনে, উমা তৰ অদর্শনে, ন জানি কি দশ হবে। উমা তব আগমনে, মানিত-সকল জনে, এখন যদি মরি প্রাণে, কেহত ন+কথা কবে। প্রাণ কাদে মরি ভয়ে, তুমি যাবে শিবালয়ে, হুন্য দেহে হিমালয়ে, আর কি থাক সস্তবে । ৰাসলী জামার মনে, ম বলে মা রেখ মনে,শয়নে স্বপনে মনে, এইৰূপে দেখা দিবে .5u