পাতা:সংগীতমনোরঞ্জন.pdf/৪৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

’৩২ সংগীতমনোরঞ্জন । অধৈৰ্য্য, ভাব যেন চন্দ্র স্বৰ্য্য, কিরণে করেছে জয় ৷ অমঙ্গরঙ্গ সাধনে, ডরে না অমরগণে, দয়া মায়া নাহি মনে, অতি কঠিন হৃদয় । পৰ্ব্বত পয়ধিপারে, বরঞ্চ যাইতে পারে, যুবতীর যৌবন ভারে, বহিতে প্রাণ সংশয় । ১ । সাধে কি যৌবনকালে উন্মত্ত হয় রমণী । কে কোথা উন্মত্তা হীন হলে ঐশ্বর্যশালিনী । যৌবনজলৰি পরে, কুচম্বয় গিরিধরে, বদনে ইন্দু বিহরে, কেশপরে কাদম্বিনী । অরুণ নয়নোপরি, কটিতে কিঙ্কর হরি, কন্দৰ্পে করেছে দ্বারী, নিতম্বে ধরে ধরণী। এত ঐশ্বর্য যোজনা, কত করিব বর্ণনা, কেন করে উপাসনা, ইন্দ্র চন্দ্র ঋষি মুনি ৷৷ ২ ৷৷ রাগিণী ঐ ছেপকা । তার আশারো আশয় । দেখ লে। সঁজনি আর রজনী না রয়। কত ভাব উঠে মলে, বলিতে নারি বচনে, সেধেছি কত যতনে, কেমনি নিদয় । যার জ্বালা সেই জানে, আছি ভূমে কি বিমানে অবলা শরলার প্রাণে, কত জ্বালা সয়। নিশি প্রভাত হইবে, "আশার অাশা ফুরাইবে, দিবাকর প্রকাশিবে, জ্বলাবে হৃদয় | ১ । মিছে ভেবনা লো অার । প্রথম রজনী বল প্রভাত আকার । কখন না ভুলে রবে, সময় হলে আসিবে, নিশি থাকিতে হইবে, আসার সুলার । তোর যেমনি মনের আশা, তার তেমনি ভাল বাসা, উদ্ভঙ্গেরি র্সম দশা, আশাতে অপার । পিরীতি করিতে গেলে, কেব। মা বিরহে জ্বলে, এখন কি হবে ভাবিলে, ধৈর্য্য কর সার। ২ } + রাগিণী ঐ উলি কওঁয়ালি ঠেকা। সখি প্রাণ গেলে পরে মন দিওঁন। পরপ্রেমে মজনা,