পাতা:সংগীতমনোরঞ্জন.pdf/৪৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

गौख्भट्नोज्ञछन । ৩৫ ও রোগ কি যাবাই চিনে জামি চিস্তে পেরেছি। প্র খমেতে রোগী হয়ে শেষে বৈদ্য হয়েছি। যে যা বলে সকল মিছে, ও রোগের কি ঔষধ আছে, ধন্বন্তরি হেরে গেছে, স্বচক্ষেতে দেখেছি । বিরহ বিষম জ্বরে, সকল অঙ্গ অবশ করে, ষত তাল বুকের ভিতরে, ভাল করে ভুগেছি। কণ্ঠ টোটক মুষ্টিযোগে, কোন যুক্তি নাঁহি লাগে, কত ভুগে যোগ্যোগে, ঔষধ শিখে রেখেছি। ২f • ভাবনা কি তবে আমার হবে এরোগের উপায় । ঘরে বৈদ্য থাক্তে কেন অপঘাতে, প্রাণ যায় । ঔষধের কথা শুনে কত সুস্থ হলেম মনে, সেবন করিয়ে কত দিনে, প্রাণে বাচাবে আমায় । ঔষধ জেনে নাহি দিলে, রোগীত মরে - অকলৈ, বৈদ্য তেমনি মরে জ্বলে, মলে গঙ্গা নাহি পায় । এবার যদি ভাল হব, কুপথ্য তারু না করিব, যত দিন বেঁচে থাকিব, বাঁধা রব তব পায় । ও । দেখ লো সই স্বচক্ষেতে চিকিৎসা কি চমৎকার । যখন ধরা পড়েছে রোগ, তখন হবে প্রতিকার । ঔষধ শিখে গোপন করা, সেতো নয় মহন্তের ধারা, সকলেতে শিখবি তোরা, করৰি লোকের উপকার। জানুত যাহারি তরে, হারায়েছ স্বভাবেরে, অান ভারে যত্ন করে, এখনি হৰে সুসার। যদি এসে চতুৰ্ম্মখ, সেবন করায় চতুৰ্ম্মথ, বিনে দেখা তারি মুখ, অন্য ঔষধ নাহি আর । ৪ । ` . রাগিণী ঐ তাল ঐ । সই ঐ খেদে প্রাণ কেঁদে উঠে । না দেখে তাহার মুখ ছুঃখে বুক ফাটে। দ্বিচ্ছেদে ਗੰਗੂਨ ঐণjমিলনে হয় অভিমান, শাক কাট করাতের সমান, আস্তে যেতে কাটে । মনের