পাতা:সংবাদপত্রে সেকালের কথা তৃতীয় খণ্ড.djvu/৪১১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ধৰ্ম্ম లీఫెన్స్లో অতিশয় জলপ্লাবন হইয়াছিল কিন্তু সে বংলর কাশীতে ভাস্কর পুঙ্কর ও ইন্দ্ৰদ্যুম্ন হুমু নাই পরে ৩৪ সালে ইন্দ্ৰন্থাম ও ভাস্কর পুঙ্কর হইয়াছিল আর এ বৎসর হইয়াছে এমতে অতি প্রাচীন কাশীবাদী যাহারা জীবিত আছেন এবংপ্রকার শ্রাবণ মাসে জল বৃদ্ধি দেখিয়া ঠাঙ্গার অনুমান করেন ধে পুনৰ্ব্বার অপর পক্ষের সময়ে ইন্দ্রস্থায় হইবেক এবং স্বেরূপ জলবৃদ্ধি শ্ৰবণ মাসে হইয়াছে ইহাপেক্ষ যুগুপি অপর পক্ষ সময়ে আরবার ৭৮ হস্ত পরিমাণে জল বুদ্ধি হয় তবে মৎস্তোদরী হইবার সম্ভাবনা অর্থাৎ কাণীর দক্ষিণ খণ্ডে বটুক ভৈরব বৈদ্যুনাথের কিঞ্চিৎ পশ্চিমাংশে মৎস্তোদরী নামে এক তীৰ্থকুও আছেন তাহাতে গঙ্গার জল গমন করিলেই মৎস্তোদরী হয় কেহ২ কহেন গঙ্গার জল কাশীর পঞ্চ ক্রোশ বেষ্টন করিলে মংম্বোদরী হয় যাহা হউক ইহার একমত হইলেই উভয় মতের সংস্থাপনের সম্ভাবনা যদ্যপিণ্ড এ মহাপুণ্যজনক বিষয় বটে তত্ৰাপি বিশ্বেশ্বর না করেন যে এমত দুর্ঘট ঘটনা না ঘটে কেন ন ৮৭ বৎসর গত হইল একবার মৎস্তোদরী হইয়াছিল তাহাতে কাশীবাসির বিষম বিদশাপন্ন হুইয়াছিলেন এই ইন্দ্ৰদ্যুম্ন হওয়াতেই দশাশ্বমেধের ঘাটের সমীপে গোদাবরীর পুলের উপর দুই হাত স্থল উঠিয়াছিল এবং ঐ পুলের কিঞ্চিৎ উত্তরাংশে ভূতেশ্বর শিবের বেদীর নীচে তাঙ্গও জল প্লাবনে ৭ দিবস রুদ্ধ হইয়াছিল । ( ১৫ সেপ্টেম্বর ১৮৩২ ৷ ১ আশ্বিন ১২৩৯ ) * * কুরুক্ষেত্র –গত ১২ ভাত্রের পত্রে বোধিত হইল পূৰ্ব্বাপেক্ষ দুই গাত জলবুদ্ধি হইয়৷ পূৰ্ব্ববৎ ইন্দ্ৰদ্যুম্ন ও ভাস্কর পুঙ্কর হইয়াছে অধিকন্তু কাশীর দক্ষিণ খণ্ডে দুর্গাবাড়ীর ঈশান ভাগে কুরুক্ষেত্র নামে তীর্থ কুণ্ড রহিয়াছেন ঐ স্কুণ্ডে জাহ্নবীর জল আসিমা পরিপূর্ণ হইলে মহাং যোগ হয় কিন্তু বহুদিবস এরূপ সমেলন হয় নাই কারণ এ কুঞ্চক্ষেত্রের সমীপ শ্রমস্থ भशंब्रांवार्षिब्रांछ অমৃত রাও ভাও পেসোয় বাহাদুরের সৈন্য থাকিত। কুরুক্ষেত্রের সহিত গদার মেলন কালে ঐ স্থানের চতুর্দিক জলাকীর্ণ হইয়া রাজসেনারদিগের আশ্রম পীড়া জন্মাইত একারণ উক্ত শ্ৰীমন্ত মহারাজ ঐ জল আসিবার প্রবল যে নল ছিল উঠি রোধ করিয়াছিলেন তদবধি কুরুক্ষেত্র হয় নাই এবৎসর ১০ ভাত্রের রাত্ৰিযোগে জলের বেগে ঐ নলের প্রস্তর ছটিয়া গঙ্গা আসিয়াছেন ইতি –চন্দ্রিক ধৰ্ম্মসভা ( ১৭ এপ্রিল ১৮৩০ । ৬ বৈশাখ ১২৩ ৷ ) ধৰ্ম্মসভাধ্যক্ষদিগের অষ্টম বৈঠক —গত ২৩ চৈত্র রবিবার বৈকালে বটতলার গলিতে বাৰু কাশীনাথ মল্লিকের দরুন বাদাবাটতে অধ্যক্ষদিগের বৈঠক হইয়ালি ঐ বৈঠকের স্কুল বিবরণ প্রথমতঃ সম্পাদককত্বক গত বৈঠকের বিবরণ পঠিত হইল পরে প্রশ্ন ঠগ সতীর পক্ষ যে আরজী বিলাত পাঠাইতে হুইবেক তাহাতে কাহারে কিছু বক্তব্য আছে কি না