পাতা:সংবাদপত্রে সেকালের কথা দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৮২৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সম্পাদকীয় في صياة (১) ১৮২১ সনে রংপুর-প্রবাসী গৌরীকাপ্ত ভট্টাচাৰ্য্য রামমোহনের মতামতের প্রতিবাদস্বরূপ ‘জ্ঞানাঞ্জন’ নামে একখানি পুস্তক প্রণয়ন ও প্রকাশ করেন। উহার এক স্থলে আমরা নিম্নোদ্ধত বাক্যটি পাই— “মহাবিজ্ঞের [ রামমোহনের ] কিছু শাস্ত্রে বিশ্বাস করা তাৎপৰ্য্য নহে অথবা বৈরাগ্যাদি সাধন নহে...বিশেষত তুমি তাহার প্রতি শিশুতার কথা কহিলা তিনি কোন প্রকারে শিশু নহেন যেহেতুক শিশু কেবল মনুষ্যদুগ্ধ খায় কিন্তু তিনি পশুদিগের দুগ্ধ ও মাংস যথেষ্টরূপে ভোজন করেন আর শিশুর হিংসা ও কাম নাই কিন্তু তাহার কামের চিহ্ন নানাবর্ণে সস্তান বিদ্যমান এবং প্রতিদিন মাংস ভোজন করেন..." (পৃ. ১৩৯-৪০ ) (২) ১৮২২ সনে রামমোহনকে লক্ষ্য করিয়া "ধৰ্ম্মসংস্থাপনাকাঙ্গী" এই ছদ্মনামে পাথুরিয়াঘাটা ঠাকুর-গোষ্ঠীর উমানন্দন ঠাকুর চারিটি প্রশ্ন করেন। উহার চতুর্থ প্রশ্নে পাই— “অনেক বিশিষ্ট সন্তান যৌবন ধন প্রভুত্ব অবিবেকত প্রযুক্ত কুসংসর্গগ্রস্ত হইয়৷ লোক লজ্জা ধৰ্ম্মভয় পরিত্যাগ করিয়া বৃথা কেশচ্ছেদন সুরাপান যবন্ত।দি গমনে * প্রবৃত্ত হইয়াছেন ইহার শাসন ব্যতিরেকে এই সকল দুষ্কশ্নের উত্তরোত্তর বৃদ্ধি হইতেছে তত্তৎ কৰ্ম্মানুষ্ঠাতৃ মহাশয়দিগের কালিকা পুরাণ মৎস্য পুরাণ মন্ন বচনানুসারে কি বক্তব্য ।” ( রামমোহন রায়ের গ্রন্থাবলী, পাণিনি আপিস সংস্করণ, পৃ. ২৩৯ ) । (৩) উপরোক্ত প্রশ্ন-চতুষ্টয়ের জবাব হিসাবে রামমোহন ১৮২২ সনেই 'চারি প্রশ্নের উত্তর’ প্রকাশিত করেন । "ধৰ্ম্মসংস্থাপনাকাজী” আবার ‘চারি প্রশ্নের উত্তরের প্রত্যুত্তররূপে ১৮২৩ সনে পাষণ্ডপীড়ন নামে আর একখানি পুস্তক প্রকাশ করেন। উহাতে আমরা পাই— ( ক ) “অতএব বিজ্ঞ ব্যক্তিরাই বিবেচনা করিবেন, যে, র্যাহার, ব্রাহ্মণ জাতি হইয়া বেদস্তৃতি পুরাণাদি উল্লঙ্ঘন পূর্বক ত্ৰিসন্ধ্যোপাসনাদি পরিত্যাগ এবং অবৈধ হিংসা, সুরাপান যবনীগমন ও শৈববিবাহাদি অদ্ভুত সংকৰ্ম্মের সর্বদা অনুষ্ঠান করেন, তাহারদিগের যজ্ঞোপবীত ধারণ বৃথা হয়, ...।” (পৃ. ১১৯ ) । (খ ) “অনেক কালের পরে অনেক অন্বেষণে এক্ষণে ভাক্ততত্ত্বজ্ঞানি মহাশয়দিগের নিগুঢ় শাস্ত্র দর্শন করিলাম, যে নিগৃঢ় শাস্ত্রে নির্ভর করিয়া তাহারা, শৈববিবাহ যবনীগমন ও সুরাপানাদি অনেক সংকৰ্ম্মের অনুষ্ঠান এবং ছাগীমুণ্ড, বরাহতুগু, হংসাও, ও কুকুটাণ্ড ভোজন করিয়া থাকেন।” (পৃ. ১২৬-২৭ ) । (গ) “কপট ব্ৰতাচারী ম্লেচ্ছবেশধারী ভাক্তবামাচারী মহাশয় আপনারদিগের বৃথা কেশচ্ছেদন, সুরাপান, যবনীগমন, সংপ্ৰতি স্বয়ং স্বমুখে স্বহস্তে ব্যক্ত করিয়া কেবল আপনারদিগের যবনাকারত্ব, মদ্যপত্ব, ও যবনজাতিত্ব প্রকাশ করিতেছেন....।” ( هه سواهد . )

  • "চারি প্রশ্নের উত্তর পুস্তিকাতে যবনীগমন উপলক্ষে রামমোহনের উক্তি –

“ठtजांछ **व विशारश्ब्र बांब्र! विवांश्छि1 cय शैौ cन ध्वनिक दिवांtश्ब्र कँौञ्च छान्न श्रदश्च गंभाi হয়।...শৈব বিবাহে বয়স ও জাতি ইহার বিচার नाइ ८कवन ग७ि न इङ्ग अव नङईका ना হয়...।” রাজ রামমোহন রায়-প্রণীত গ্রন্থাবলি, পৃ. ২৪ • ।