পাতা:সংবাদপত্রে সেকালের কথা প্রথম খণ্ড.djvu/২৯৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ধৰ্ম্ম ఫి( షా কাষ্টদ্বারা চাপা দিয়া রাখিল । যাহারা ঐ প্রতিমা রাখিয়া আসিয়াছিল তাহারা দেখিল যে যেখানে প্রতিমা ছিল সেখানে নাই পরে অন্বেষণ করিতেই জানিল যে প্রতিমা কাটিয়া পুষ্করিণীতে নিক্ষেপ করিয়াছে অপর তাহারা ঐ প্রতিমা সরকারি স্থানে আপনার পূজা করিবেক নিশ্চয় করিয়া প্রতিমা ফিরিয়া আনিতে গিয়াছিল তাহাতে সে ভাগ্যবান ব্যক্তি তাহারদিগকে প্রতিমা উঠাইয়া লইতে না দিয়া মারি পিট করিয়া বিদায় করিল। পূৰ্ব্বাবধি এই রীতি চলিয়া আসিতেছে তাহাতে যেখানে এই রূপে তাহার আগমন হয় সেখানে কোন মতে অন্ন বস্ত্রে পুরস্কৃত হইয়া দশমীর দিবস জলে মগ্ন হইয়া থাকেন কিন্তু আগমন মাত্রে এরূপ পুরস্কৃত হইয়া জলে মগ্ন হইতে হিন্দুস্থানের মধ্যে কেহ দেখে নাই ও শুনে নাই । ( ২১ অক্টোবর ১৮২০ । ৬ কাৰ্ত্তিক ১২২৭ ) দুর্গোৎসব।—এইবার মোং কলিকাতাতে দুর্গোৎসবে নাচ প্রায় কাহারো বাটীতে হয় নাই তাহার কারণ এই মুসলমান লোকেরদের মহরম প্রযুক্ত মুসলমান বাই লোক প্রায় নাচ প্রভূতি করে নাই ।••• ( ২৬ অক্টোবর ১৮২২ । ১১ কাৰ্ত্তিক ১২২৯ ) স্বর্তির দুর্গোৎসব।—কলিকাতার পশ্চিম শিবপুর গ্রামে এক ব্যক্তি এক দুর্গা প্রতিমা নিৰ্ম্মাণ করিয়া পূজার তাবদ্ধ বা আয়োজন করিয়া ঐ প্রতিমাতে স্থত্তি দিয়াছে প্রত্যেক টিকিট এক টাকা করিয়া আড়াই শত টিকিট হইয়াছে যাহার নামে প্রাইজ উটিবে সেই ব্যক্তির গণি সংকল্প হইয়া ঐ প্রতিমা পূজা হইবেক । ( ২৯ অক্টোবর ১৮২৫ । ১৪ কাৰ্ত্তিক ১২৩২ ) কীৰ্ত্তিৰ্যস্ত স জীবতি –পরম্পরা শুনা গেল ষে সংপ্ৰতি মোকাম চুচড়া শহরের মধ্যে শ্ৰীযুত বাবু প্রাণকৃষ্ণ হালদার মহাশয়ের বাটতে দুর্গোৎসব অতিবাহুল্যরূপে হইয়াছিল তাহার শৃংখলা এবং ব্যয় দেখিয়া সকলেরি চমৎকার বোধ হইয়াছে স্বর্ণ ও রৌপ্য নিৰ্ম্মিত থাল গাডু ঘটি বাট ইত্যাদি সামগ্রী প্রস্তুত হইয়াছিল এবং গীত বাদ্য রোশনাই ও বাটীর সঙ্গ যেখানে যাহা সাজে সেই স্থানে তাহ অনায়াসে দিয়াছিলেন তাহা সৰ্ব্বত্র এক দুইস্তি স্থলের স্থায় হইয়াছে। শুনা যাইতেছে যে এমত বৃহদ্ব্যাপারে যে কোন অংশে ক্রটি হয় নাই ইহাতে বাৰু মহাশয়ের ও অধ্যক্ষ সকলে অবশু ধন্যবাদের ভাগী হয়েন । কলিকাতা ভবানীপুর ইচড়া নপাড়া চন্দননগরপ্রভৃতি নানা দিগেদশীয় ব্রাহ্মণ ও কায়েস্থাদি এবং ইংরাজপ্রভৃতির নিকট নিমন্ত্রণ পত্র প্রেরিত হইয়াছিল••• । তিং নাং