കം সনংবাদ পত্রে মোকানেৰ কথা ১৬ ফাল্গুণ দিনে ওলাউঠা হওয়াতে প্রাতঃকালাবধি প্রভাতপৰ্য্যন্ত একে২ সকলেই পঞ্চত্র পাইয়াছে। { ৬ মার্চ ১৮২৪ ৷ ২৪ ফাল্গুন ১২৩০ ) মৃত্যু —সংপ্ৰতি বেলগড়ে মালিপোতানিবাসি জিলা ঢাকার আপিলের পণ্ডিত রাজচন্দ্র তর্কালঙ্কার মহাশয় সাংঘাতিক জর উপসর্গে কৰ্ম্মস্থলে থাকিয়া পরলোকপ্রাপ্ত হইয়াছেন । এই মহাশয় অনেক বিষয়ে অতিনিপুণ ছিলেন এবং বহু দিবসাবধি এই প্রধান কৰ্ম্ম নির্বাহ করিয়াছেন তাহাতে কখন কোন অংশে ক্রটি পাওয়া যায় নাই । ( ২০ আগষ্ট ১৮২৫ ৬ ভাদ্র ১২৩২ ) সহমরণ ॥—পত্রদ্বারা অবগত হওয়া গেল ৯ আগস্ত মঙ্গলবার অনুমান রাত্রি' छ्भ्रे দণ্ডের সময় জিলা নবদ্বীপের ধৰ্ম্মদহ গ্রামনিবাসি রামকুমার তর্কালঙ্কার ভট্টাচাৰ্য্য পঞ্চাশবৎসরবয়স্ক হইয় পরলোকগত হইয়াছেন এবং তৎপর দিবস তাহার অনুমান চল্লিশ বৎসরবয়স্ক স্ত্রী সহগমন করিয়াছেন। তর্কালঙ্কার ভট্টাচাৰ্য্য শহর কলিকাতার হাতিবাগানে স্মৃতিশাস্ত্র অধ্যাপন করাইতেন এবং অনেক ভাগ্যবান লোককর্তৃক মান্ত ছিলেন। শুন৷ যাইতেছে যে তর্কালঙ্কার ভট্টাচার্ষ্যের উনিশ বৎসরবয়স্ক এক পুত্র আছেন কিন্তু খেদের বিষয় এই ষে অস্থাপি তর্কালঙ্কারের পিতামাতা বৰ্ত্তমান আছেন । ( ১০ সেপ্টেম্বর ১৮২৫ । ২৭ ভান্দ্র ১২৩২ ) পণ্ডিতের মৃত্যু —গুপ্তপাড়ানিবাসি রামজয় তর্কভূষণ ভট্টাচাৰ্য্য বহুকাল স্থায়শাস্ত্রাধ্যাপনা করিয়াছিলেন সংপ্রতি তিনি কলিকাতায় আসিয়া ওলাউঠা রোগে পরলোকগত इझेब्रॉ८छ्न । (২০ মে ১৮২৬ । ৮ জ্যৈষ্ঠ ১২৩৩ ) গৃহদাহ ॥— • • • সমাচার পাওয়া গেল যে ৩১ বৈশাখ শুক্রবার নবদ্বীপের কাশীনাথ চূড়ামণি ভট্টাচার্য্যের টোলে অগ্নি লাগিয়া ভট্টাচার্য্যের বাট ও চতুস্পাট এবং অন্তই লোকেরদের বাটাও ভস্মসাৎ হইয়া গিয়াছে। ( ১৯ আগষ্ট ১৮২৬ । ৪ ভান্দ্র ১২৩৩ ) বাশাইনপাড়ার সীতানাথ তর্কপঞ্চানন ভট্টাচার্ধ্যের মাহেশের টোলেতে কতকগুলিন কদলীবৃক্ষ আছে তাহার মধ্যে সংপ্রতি এক কদলীবৃক্ষহইতে এক মোচা নির্গত হইয়া তাহাতে ৮৬ ছড়া কাচকলা হইয়াছে এবং অদ্যাপিও হইতেছে ভট্টাচাৰ্য্য মহাশয় ফল ভরে
পাতা:সংবাদপত্রে সেকালের কথা প্রথম খণ্ড.djvu/৮৮
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।