পাতা:সংস্কৃত প্রস্তাব.pdf/২৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* り ( সংস্কৃত প্রস্ত:ব } সঙ্কলন বরিবার উপায়ান্তর নাই। অতএব সংস্কৃত দর্শনের প্রতি অনাস্থা করিলে বঙ্গভাষীর বিশেষ উন্নতির নাম ব্যাঘাত সম্ভাবনা । ংস্কৃত দর্শন শাস্ত্রে আঁশুষ প্রকার আবশ্যক বিষয় সবল বিবৃত রহিয়াছে । পদার্থের কার্য্য কারণ ভব নিৰূপণ , পরস্পর সম্বন্ধফিচার , প্রকৃত তত্ত্ববিনির্ণয় , সদসদ্বিচার প্রণালী ও জ্ঞানের বিষয়বিভাগ প্রভৃতি বিষয় সকল অতি সুন্দর ও সহজৰূপে সঙ্কলিত করা হইয়াছে । সমস্ত দশন শাস্ত্রের বিশেষতঃ ন্যায় দর্শনের অনুশীলনে পরম প্রয়োজন সাধনী বুদ্ধিশক্তির আশ্চর্ঘ্য প্রখরতা জন্মে, এবং সদসদ্বিবেকশক্তি ও সাতিশয় তীক্ষ্ম হয় । নব্যসম্প্রদায়ের অনেকেই বলিয়া থাকেন, দর্শনশাস্ত্র পাঠে কোন ফলই দৰ্শেন, তদ্বারা বুদ্ধির অত্যন্ত সূক্ষমতা জন্মে যথার্থ বটে, কিন্তু তাছা জগতের বিশেষ কাৰ্যোপযোগী হয়না । যেমন , যদি কোন ব্যক্তি তাজন্ম কাল অনুবীক্ষণ যন্ত্র সৃহকারে জগৎ নিরীক্ষণ করে , আর যদি তদ্ব্যতিরেকে কোন বস্তুতেই দৃষ্টিপাত না করে , তাহ। হইলে সেই ব্যক্তি কেবল পদার্থের সূক্ষ্ম দৰ্শাই হয় মাত্র, বস্তুর প্রকৃত আকার দেখিয়া যে কোন কাৰ্য্য হইতেপারে তোহ। সেইব্যক্তি হইতে কিছুতেই সম্পন্ন হয় না । সেই রূপ দর্শনশাস্ত্রপারদর্শী ব্যক্তিগণ কেবল সূক্ষ্মদৰ্শাই হন