পাতা:সখা (১ম ২য় ৩য় বর্ষ) - শিবনাথ শাস্ত্রী .pdf/২৩৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

f SSASiAAA LSAAAALA SMASMSMSMAMSSSLSSLSLSeSMLSAMSLMeMLSLS LSLSASSSLSLSMSSSLSALSAMSLM SLMLSMSMAMA কালের বায়ুতে কম রহিল আর গ্রীষ্মকালে বেশী রহিল, তবে গ্রীষ্মকালে শিশিরের নামগন্ধও নাই আর শীতকালেই বা এত শিশির কোথা হইতে श्र:फु ? @ उांद्री स्राभ्5ऍ7 भान श्tष्छ् । उन করিয়া বুঝাইয়া দিন না ?” s মন্মথ, অমূল্য, গণেন্দ্ৰ, চারু, নগেন, চন্দ্ৰ, দেবন-সকলে একেবারে গোল করিয়া বলিয়। ਦੋ - ' 3 . ਸ . ছিলাম, কিশোরী আমাদের সকলেরই কথা বলিয়াছে। এখন বলুন, শুনি।” ছেলেদের এ বিষয়ে বিশেষ আগ্রহ ও এরূপ উৎসাহ দেখিয়া নবীন বাৰু মহা খৃসী হইয়া বলিতে DuBBBDSS uDBB BD BBBD DBD0D SS D DuD যে নিয়ম, শিশিরের ও তাই । বাষ্প হইয়া বাতাসে মিশিয়া আছে, দেখা যাইতেছে না, হঠাৎ যে কোন কারণে যেই শীতল হইল, অমনি জল হইয়া দেখা দিল। এখন দেখি শীতকালেও বায়ুতে কিছু বাষ্প থাকে, তার উপর আবার দিনের বেলায় সূৰ্য্য যে উত্তাপ দিতে থাকেন, তন্দ্বারা জলাশয় সমূহ হইতে অনেক বাষ্প উঠে। এইরূপে সন্ধ্যার সময়ে বা কিছু পূৰ্ব্বে বায়ুতে অনেক পরিমাণে বাষ্প জমা হয়। অন্য সময় হইলে উহা বাষ্প হইয়াই । থাকিয়া যাইত, কিন্তু তাহ আর হইতে পাইল না। কারণ বায়ু শীঘ্রই খুব শীতল হইয়া যায়। আর ঐ বাষ্প প্ৰায় সবই জল হইয়া পড়ে। সূৰ্য্য যতক্ষণ থাকে, ততক্ষণ সকল বস্তুই গরম হয়, জল ও গরম হয়, হইয়া বাষ্প হইয়া উপরে উঠে, বায়ুতে মিশে যায়। এই বায়ু যখন আবার শীতল হয়, তখন আর বাষ্প ধরিয়া রাখিতে পারে না । শীঘ্রই ইহা জল হইয়া যায়। এই জলকে শিশির পড়া বলে । “এই সময়ে গরম হওয়া সম্বন্ধে দু একটা নূতন ग२ | AA ALALLSAS ML SAAA A ATLSL LSAASALMA AA AA LALAqASALAMASAMAq SAAAAA AAAA AAAA AAAA AAASSAAA AAS L AA AAALAALA LLL AALLLALSLqA qqLSLeMM ASAeSAMAASSLALSLSSSMSLSLS TLMT TTM LASASLM SLLLLSLSSL qSLLSL LL SLSSSLSSSMLL L LeTeSLALLSMeeLSeSeLSLASLASqSqqSLqSMM AAMMMLA LSM LMTAq qALALASSSLSq ASiSASA AeTASLAMMqAS TASA Le LLL AASASASA AAALAeSLSLSASSLMLSSLSLSeSMSLALLSSLMLS vrlo PP - p -r ( > BD BBDD DB DBD BBS S DeBBDS S SDDD KD কথা এগুলি, খুব মন দাও। যত বস্তু আছে সকলেরই “তাপ-গ্ৰাহি তা” শক্তি আছে অর্থাৎ সকল দ্রব্যই তাপ দিলে উত্তপ্ত হয়, তার মধ্যে খানিকটা গরম প্ৰবেশ করে । তাপ যে কি, তাহ এখন বলিব না, তবে মোটামুটি এই জানিয়া রাখা যে DD DuDD DBB BBD DBBD DDSS SBBBD BDBD DBBD DKK BBY DSBDB DDDB DDS DBBBBDB BDDS কোন বস্তু তাপ দিলেই শাস্ত্ৰ গরম হয়। মনে কর যেমন লোেহ প্ৰভৃতি s क्षा लूgक्षि *ीय टॉय् ि। छठे, জল তােত শাস্ত্ৰ গরম হয় না। এখন বেশ বুঝিলে ? সব জিনিসের তাপ-গ্রাহিত শক্তি সমান নয়। এই গেল একটা কথা । আর একটা কথা এই যে সকল জিনিসেরই তাপ ছড়াইবার শক্তি আছে, অর্থাৎ কোন জিনিস। যদি গরম হয় তবে সেই তাপ সে সৰ্ব্বদাই চারি দিকে ছড়াইতে থাকে ; নিয়ত, একটু ও থামে না । ইহার নাম “বিকীরণ।" শক্তি । iLD g D BDSDD BDBDD DDBBS KS0S DBDBDBD উত্তাপ পাই, অগ্নি হইতে গরম পাই এবং গরম বস্তু হইতে গরম পাই। আর বাস্তবিকই এই শক্তি আগে তার পর তাপ-গ্ৰাহিত শক্তি । কেনন। বিকীরণ না হইলে তাপ পাইব কোথায় যে গ্ৰহণ করিব ? বুঝিতেই পারিতেছি ? (সকলে—“বেশ” ) { এই বিকারণ অর্থাৎ তাপ ছড়াইবার শক্তি প্রত্যেক বস্তুরই আছে। তবে এখন আর একটা কথা বলি সেটা এই যে, যে বস্তুর তাপ গ্ৰাহিত শক্তি যে পরিমাণে অধিক তাহার বিকীরণ শক্তিও সেই পরিমাণে অধিক । অর্থাৎ যে বস্তু যত শাস্ত্ৰ উত্তপ্ত হয়। সে বস্তু তত শািন্ত্র আবার শীতল ও হইয়া পড়ে। লৌহ যেমন শাস্ত্ৰ গরম হয়, আবার তেমনি শাস্ত্ৰ ঠাণ্ড হইয়া যায়। একথা তোমরা অনেকেই জান। কড়াতে দুধ জল দেওয়া হইলে দেখিতে عليه