*一 So o ജത്ത-ത്ത-ത്ത উপর নির্ভর করিয়া নিজে দাড়াইব, এই তার মনের আকাঙ্ক্ষা ছিল । পূর্বেই বলা হইয়াছে যে, তাহার ইংলণ্ডে যাইয়া লেখা পড়া শিখিবার ও নিজের উন্নতি করিবার ইচ্ছা বড় প্ৰবল ছিল; তঁহারইচ্ছা ছিল যে, “গিল| ক্ৰাইষ্ট” পরীক্ষা দিয়া বৃত্তি পাইলে ইংলণ্ডে যান। কিন্তু তাহাতে কৃতকাৰ্য্য না হইয়া এখানে বসিয়া বিলাতের বি, এ পরীক্ষা দিবার চেষ্টা করেন। বিলাতের ইউনিভার্সিটির রেজিষ্টার এক রকম স্বীকার করিয়াছিলেন। কিন্তু কলিকাতার ইউনিভার্সিটির অধিকাংশ সভ্যোর মত হইল না । এখানে থাকিয়া বিলাতের পরীক্ষা দেওয়া যাইতে পারে কি না। এ বিষয়ে বিলক্ষণ আন্দোলন হইয়াছিল, কিন্তু তিনি পরীক্ষা দিবার অনুমতি প্ৰাপ্ত হইলেন না। অবশেষে বিলাত । যাইবার জন্য টাকা সংগ্রহের চেষ্টা করিতে লাগিলেন। এ বিষয়েও অনেকে তঁাহাকে নিরুৎ সাহ করিবার চেষ্টা করিয়াছিলেন ; এমন কি যাহাদিগকে তিনি পিতৃতুল্য ভক্তি করিতেন সেই সকল গুরুজনও তঁাহার ইংলণ্ডে যাওয়ার বিরোধী ছিলেন। কিন্তু তিনি কিছুতেই দমিতেন। না। অনেক চেষ্টার পর তাহার বিলাত যাওয়া ঠিক হইয়াছিল; তাহার দাদা এবং তাহার। কয়েক জন বন্ধু তঁাহাকে পড়িবার খরচ দিতে স্বীকৃত হইয়াছিলেন । সমুদয় স্থির হইল। বিলাত যাইবার জন্য বাট হইতে বিদায় লইয়া আসিলেন। কিন্তু বাটী হইতে আসার কিছু দিন পরেই এই কঠিন ব্যারাম হওয়াতে র্তাহার আর ইংলণ্ডে যাওয়া হইল না । তিনি ভাল ভাল লোকের জীবন চরিত পড়িতে | रफु ऊांव्या दांनिऊन ५द९ “भछ९ औद८नद्र ठ्श्J | য়িকাবলী” “চিন্তাশতক” এবং “সার্থী” নামে se سطسطقصص
তিন খানি বই লিখিয়াছিলেন । তোমাদের অনেকে তাহা পড়িয়া থাকিবে । এইরূপে খাটিতে খাটিতে র্তাহার শরীর দুর্বল হইয়া আসিল । সেই দুর্বল অবস্থাতেও খাটিতে ছাড়িতেন না । গত বৎসর এই সময় একদিন সিটি স্কুলের ছোট ছোট ছেলেরা তাহদের সভাতে বক্ততা করিবার জন্য র্তাহাকে ধরিল ; তিনি ছেলেদের অনুরোধ ছাড়াইতে পারিতেন না, বক্ততা করিতে গেলেন। এত জোরে বক্ততা করিয়াছিলেন যে, অতিশয় ক্লান্ত হইয়া বাসাতে ফিরিয়া আসিলেন। সেই রাত্রেই তঁহার মুখ দিয়া অনেক রক্ত উঠিল। তার পরদিন হইতে চিকিৎসা আরম্ভ হইল। এক সময়ে বোধ হইল বুঝি সারিয়া উঠিতেছেন, কিন্তু কিছুতেই কিছু হইল না। প্ৰথমে ডাক্তারি, তৎপরে কবিরাজি, তৎপরে হোমিওপেথি, তৎপরে আবার কবিরাজি, কত রকম দেখা হইল কিছুতেই কিছু হইল না। প্ৰায় এক বৎসর কাল ক্ষয়-কাশ রোগে ভুগিয়া বিগত ২১ এ জুন রবিবার, খুলনায় মানব লীলা সম্বরণ করিলেন। তিনি রোগ-শয্যায় পড়িয়াও সৰ্ব্বদা পরের জন্য ভাবিতেন। তঁহার অন্যায়ের প্রতি বড় বিদ্বেষ ছিল, একবার তঁাহার একজন আত্মীয় কোন আপীষে কৰ্ম্ম পাইবার জন্য পরীক্ষা দিলেন। পরীক্ষাতে তিনি সৰ্ব্ব প্ৰথম হইলেন তথাপি আপীষের কৰ্ত্তা ইংরাজ, একটা সামান্য ছিল করিয়া তাহাকে কৰ্ম্ম না দিয়া সে কাজ অন্যকে দিলেন। তিনি তখন বড় পীড়িত; শুনিয়া র্তাহার এত ক্ৰোধ হইল যে তিনি বলিতে লাগি@न ;-*कि दक्षित्र छांद्र दळी ऑख्रि नाशे, उश না হইলে একবার ইহাদের অন্যায় বিচারের কথা কাগজে লিখিতাম ।” | |
