SAAAA AAALMLALLSLLMSMLSqAqLS LMLqLeMSLqSLMLMAL AMLeLALASASA AA ASASq జా →န္နီဗေး | LTLeLLLAAAALeSeLSLTAASLS AeASL ALTLLLSLLSSTLSTSM ML LL AAALLLLLLL SLLSLLLATLLS TAeSLLALALLSAMLA eLeA eMeSLSTLSLLLLLLLS LLLLLL করে ; ঐ সকল ডিম্ব হইতে ছানা বাহির হইয়া uDuDBDuDS uDD DuDDD KBuDuD D DBB BDB পড়িয়া, নূতন নূতন কীট হইয়া লাগিয়া থাকে ও ক্ৰমাগত উক্ত রূপে বাড়িয়া উঠে ও আবার BB BDBDDS SDD S S KuDD SS S BDBB অসংখ্য কোটি প্রবাল কীট জন্মিতেছে, ও বাড়ি তেছে । আবার কখন কখন এরূপও দেখা যায়। যে, একটা কীট হঠাৎ দু'ভাগে বিভক্ত হইয়া ফাটিয়া যায় এবং উহার প্রত্যেক অংশ স্বতন্ত্র কীট হইয়া দাঁড়ায় । তোমরা অনেকে পুরুভূজের কথা চারুপাঠে পড়িয়াছ, তাহার অঙ্গের কোন ংশকে ছিন্ন করিলেই তাহ আবার একটি স্বতন্ত্র পুরুভূজ হইয়া উঠে। সেই রূপ একটা প্রবাল DBB DDD DDS DDDD DDDD BB BK ধারণ করে। আবার সেই দুটা চারিটা হয় ইত্যাদি। এইরূপে, আরও এক উপায়ে প্রবালেরা दक्षिऊ श् ।। १igछ 6यभन दूgि श्श ; ईश्ाप्तद्भ8 সেইরূপ কুঁড়ি হইতে দেখা যায়। একটা প্রবালের গায়ে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অনেক কুঁড়ি হইয়া তাহাদের প্রত্যেকটা আবার স্বতন্ত্র কীট হইয়া ७८छे, कि यु उाश्ाल। छgाशेश प्राय न। প্রথমটার গায়ে লাগিয়া থাকে। এইগুলি দেখিতে বড়ই সুন্দর। গাছের ডালে পানার মত হইয়া চারিদিকে কুঁড়ি বিস্তার করে এবং চমৎকার দেখায়। বোধ হয় তোমরা এই আকারের প্রবাল অনেক স্থলে দেখিয়া থাকিবে । এই क्रां ख्भि छफुद्देशl, श्रुष्ट्रि ७ क्रूफुि भूप्रेरे! একটি মাত্ৰ প্ৰবাল অল্প সময়ের মধ্যে কত গুলির উৎপত্তি করে একবার ভাবিয়া দেখা । বস্তুতই এই কীটের যদিও আকারে অতি ক্ষুদ্র, তবু এইরূপ নানা উপায়ে এতই অসংখ্য কীট এক স্থানে জমা হয় যে দেখিলে অবাক হইতে হয়। এইরূপে |- ༈་ ALALSLATSMLMALLA LSLSLMSASALLALSLSAL LL MASLLTAeMLSSLASLAeLASALSLSALS LASeeSS STSq তাহাদের দেহ একত্র জমা হইয়া প্ৰকাণ্ড প্ৰকাণ্ড দ্বীপ হইয়া রহিয়াছে। প্ৰবাল কীট যখন মরিয়া যায়, তখন উহার শুড় গুলি ক্ৰমে পচিয়া গালিয়া পড়ে ; ভিতরের অন্যান্য নরম অঙ্গও থাকে না । কেবল নিম্নের এই কঠিন আবরণটা মাত্র মাটি বা পাথরের গায় শক্ত হইয়া লাগিয়া থাকে। তখন উহার আকার নীচের ছবির মত দেখায় । দেখা প্ৰবাল কীট জীবিত অবস্থায় সোমান সুন্দর, মরিলেও তেমনি সুন্দর ; তবে মৃত্যুর পর পৃথিবীর কত উপকার হয় তাহ পরে বুঝিবে । প্রবালকীটদিগের দ্বীপ নিৰ্ম্মাণ বুঝিতে গেলে আগে নিম্নলিখিত মত তাহাদের কয়েকটি প্রকৃতি বুঝিতে হইবে। বিশেষ মন দেওয়া চাই। (১) ইহারা অধিক শীতে বঁাচে না । যে সকল স্থানে খুব শীতকালেও অন্ততঃ ৬৮ ডিগ্ৰী উত্তাপ থাকে, সেই সব স্থানে ইহারা বাস করে । তাহাতে
- দেখা যায় যে বিষুবরেখার উভয় পার্থে প্রায় ৩০°
ডিগ্ৰী (অর্থাৎ ২১০০ মাইল দূর ) পৰ্য্যন্ত দুটা রেখা টানিলে তাহাদের মধ্যে যে ভূভাগ হয়, ইহারা তাহারই মধ্যে দৃষ্ট হয়। প্রশান্ত মহা । সাগরের মধ্যভাগে, আরব ও পারস্য উপসাগরে এবং ভারত বর্ষ ও আফ্রিকার মধ্যস্থিত অংশেই ইহাদের খুব আধিপত্য। (২) ইহার বেশী গভীর
