পাতা:সখা (১ম ২য় ৩য় বর্ষ) - শিবনাথ শাস্ত্রী .pdf/৯৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ग६ । § ට් नदी :-दलिCडछि ७न । मैं °ड dाव १००I७०० (एकभि °र्षTठ अभिाgलद्ध cलभद्र ऐeखद्र দিক ব্যাপিয়া আছে। আর উহা পৃথিবীর অন্য সকল পৰ্ব্বত অপেক্ষী উচ্চ—এমন কি প্ৰায় ১০ • •টী নারিকেল গাছ উপরি উপরি রাখিলে যত উচ্চ হয় তত । আর একটী নিয়ম আছে জান যে যত BDBBB S BD DTDuD S iDDLL OBBDD SS SLDLD DDDD কর, পৰ্ব্বতের উপরে কত শীতল । ভয়ানক শীত, এত শীত যে সেখানে জল জমিয়া বরফ হইয়া যায় । এখন দেখা গ্ৰীষ্ম কালে দক্ষিণ দিক হইতে ক্ৰমাগত বায়ু বহে, সেই বায়ু গিয়া হিমালয় পৰ্ব্বতে ধাক্কা লাগে । আমাদের দেশের দক্ষিণ দিকে, ভারত মহাসাগর, এই মহাসমুদ্র হইতে গ্রীষ্মের প্ৰচণ্ড উত্তাপে জল বাষ্প হইয়া উঠে, ঐ সকল সূক্ষ্ম জ্বল কণাকে মেঘ বলে, ঐ মেঘ বায়ু অপেক্ষ হালকা এজন্য উহা বায়ুতে ভাসিতে থাকে। সুতরাং যখন বায়ু স্থির ভাবে থাকে তখন মেঘ ও নিশ্চল হইয়া থাকে, আর যখন বায়ু কোন দিকে বহে, তখন বায়ুতে ভাসিতে ভাসিতে মেঘরাশি ও সেই দিকে চলে ; বুঝিতে পারিতেছি না ? নলিন – দাদা ! মেঘেরান্ত শালপাত খাইবার জন্য চলে ? কেশব বলেছিল ! কিশোঃ-না না, সে মুকলি কথা শুনিও না । কেন আমরাত প্ৰথম সংখ্যার ‘সখা”তে পড়িয়াছি “মেঘ সুক্ষ্ম জলকণা বৈ আর কিছুই নহে।” নবী :—সত্যইত ! তোমার বুঝি “সখা” মন দিয়া পড়ােনা ? এখন শোন । গ্রীষ্মকালে দক্ষিণসাগর হইতে রাশি রাশি মেঘ বায়ুবেগে | উত্তরদিকে চালিত হইয়া অবশেষে ঐ হিমালয় | পর্বতের গায়ে গিয়া ঠেকিয়া যায়, কেন না মেঘেরা অধিক উচ্চ দিয়া যায় না,-প্ৰায় আধ ক্ৰোশ, এক ক্রোশ বা দুই ক্রোশ উপর দিয়া যায়, কিন্তু DBDD KB DD KDBDD BBB DDBDB S BuDBS | ঐ সমস্ত মেঘ গিয়া ভয়ানক শীতল পৰ্ব্বত-শৃঙ্গে আটকায় ও প্ৰচণ্ড শীতে জমিয়া তৎক্ষণাৎ বরফ হইয়া যায়। এই কারণে অতি উচ্চ পৰ্ব্বতের চুড়াগুলি সুন্দর শুভ্রবর্ণে শোভিত, চিরকালই ধপাত ধাপ করে। ভাল ; এই বরফ রাশি ক্রমেই স্তুপকার হইয়া পৰ্ব্বতের চুড়া ঢাকিয় ফেলে। দিবাভাগে রৌদ্রে কতক গলিয়া যায়, কিন্তু সে এত অল্প যে তাহাতে ঐ স্তপের কিছুই হ্রাস হয় না। আবার নূতন বরফ জামিয়া যায়। গ্রীষ্মকালে এই বরফ অনেক অধিক গলে ও পর্বতের গা বহিয়া পড়ে -ইহাই নিকরি । আর এক প্রকারে নিকারের উৎপত্তি হয়। যে সকল মেঘ কিছু নীচে গিয়া লাগে, যেখানে শীত কিছু অল্প, তাহার। তাত জমিতে পায় না, বৃষ্টি হইয়া of C | 4 বৃষ্টিও <\ भ •, খুব বৃষ্টি হয়, সেই বৃষ্টির জল অল্পে অল্পে পৰ্ব্বতের গা বহিয়া পড়িতে থাকে, ক্ৰমে ২।৫ টি স্রোত একত্ৰ হইয়া একটী নিঝরি হয়। কিন্তু এ ঝরণাগুলি কেবল বর্ষাকালেই দেখা দেয়, তদ্ভিন্ন বরফজাত যে গুলি সেগুলি বারমাস থাকে, কিন্তু গ্ৰীষ্মকালে তাহাদের বলবৃদ্ধি হয়। এখন বুঝিতে পারিতেছি, এই যে গঙ্গার জল হুড় ছড় কুল কুল করিয়া সতেজে চলিতেছে, কোথায় ?—সমুদ্রে। আবার গ্রীষ্মকালে এই জলরাশি বাষ্পীরূপে আকাশে উঠিবে,বায়ু অমনি পান্ধীবেহার হইয়া ইহাদিগকে হিমালয় পৰ্ব্বতে লইয়া যাইবে, ইহারা যাইয়া কতক বৃষ্টি হইয়া নুতন ঝরণা প্ৰস্তুত করিবে, কতক জমিয়া বরফ কণা হইবে, ও ধীরে ধীরে রৌদ্রতাপে গলিয়া গিয়া পৰ্ব্বত বহিয়া নীচে নামিবে । সুতরাং নিঝর দুই প্ৰকার-বর্ষাকালীন ও চিরস্থায়ী। প্ৰথম গুলি বৃষ্টির জলে জন্মে, দ্বিতীয় গুলি অনবরত বরফ গলিয়া জন্মে। এই দুই প্রকার নিবারই নদীর জলের মূল। সুতরাং দেখা যায়, যে সকল নদীর জল প্ৰথম প্ৰকার নিবারের উপর 区剑 الله, " ভঁর করে তাহারা কেবল বর্ষাকাল ভিন্ন অন্য স্থা?” ७कांदेश शांश् । t