পাতা:সঙ্গীতামৃত.pdf/১১০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সঙ্গীতামৃত । × o% রেধে দিব পঞ্চাশ ব্যঞ্জন, কুঁড়েরাগ তুমি করবে ভক্ষণ । জানি আমি খুব তোরগুণ, কখন দিছিস কি আমায় কোন আtভরণ, তাই শুনিব তোর বচন, যখন যা বলিবি তাই করিব তখন। পতি রাগে যদি ছুটে কথা কয়, অমূনি নারী বঁ। পা উঝয়, বলে তোর মুখ ভেঙ্গে দিব নাথির ঘায়, তোর কোনবাপে করে রক্ষণ। এম্নি কয় কটু বচন, পতিকে করে জ্বালাতন, কেহ কেহ পর-পুৰুৰ লয়ে করে গমন ॥ যে যে নারী ঘরে থাকে পতিকে চিরদিন করে জ্বলিতন ॥ এক ঋষির স্ত্রী চণ্ডী নামে, সে ঋষির কথাও ন} শুনে কানে, স্বামী ভক্তি কিছুই না মানে, তার জন্যে, ঋষি সৰ্ব্বদ। জ্বালাতন ॥ এক দিন ঋষি চণ্ডীকে কন, আদ্য আমার পিতৃ শ্ৰাদ্ধ দিন, কর দেখি ফল ফুল আয়োজন, করিব আমি পিণ্ডদান। চণ্ডী কয় শ্রাদ্ধ করিলে কি হুইবে, মর গৰুর ঘাস কেন কাটিবে, তোমার বাপ কি আসি পিণ্ড খাবে, আমি পারিব না করিতে ফল আয়োজন । এমন সময়ে এক ঋষি আসি অতিথি হন, শুনিলেন আপনকৰ্ণে চণ্ডীর বচন, বড় রাগে চণ্ডীকে কন, পতির বাক্য শুন, না হও পাষাণ ॥ দেবদত্ত বলে শুন, দুষ্ট নারীর এই সব গুণ, ম’লে পর না পাবে স্থান, নরক ভুঞ্জিবেক চির দিন । ওমা দীক্ষণয়ণী শিবে কহি তব বিবরণ। শিব নিন্দ শুনি কর্ণে ত্যজিলা আপন জীবন ॥ দেখে তব সঙ্গিদান