পাতা:সচিত্র কৃত্তিবাসী রামায়ণ -নয়নচন্দ্র মুখোপাধ্যায়.pdf/৫০৬

8ՀՆ :5:ബസ്സി সংগ্রাম জিনিবে তুমি, হেন লয় মনে। তোমার সমান বীর নাহি ত্রিভুবনে ॥ যুদ্ধে যোদ্ধপতি তুমি বুদ্ধে বিচক্ষণ। হাতে গলে বান্ধি আন শ্রীরাম-লক্ষণ ॥ এত শুনি কহে বিভীষণের কুমার। যথাশক্তি সংগ্রামে করিব মহামার । পিতা মূলাধার (১) কুলক্ষয় করিবারে। আর না করিব আমি উপরোধ র্ডারে ॥ নানা-জাতি পুরাণ-শাস্ত্রেতে এই কয়। শ্রেষ্ঠ-জ্যেষ্ঠ-বিবেচনা যুদ্ধকালে নয়। বড় প্রীতি পায় রাজা তরণীর বোলে। শিরে চুম্ব দিয়া রাজা করিলেক কোলে। রত্নময় হার’গলে বলয় কঙ্কণ । আপনার হাতে তারে পরায় রাবণ ॥ রণসাজে সাজাইয়া দিল দশানন । সারথি আনিল রথ সংগ্রামে গমন (২) ॥ সাজন করিল রথ মনের হৱিবে । সারি সারি কত কত শোভে চারি পাশে । অনেক বিচিত্র চিত্র রখের উপরি । শ্বেত নীল নেতের পতাকা সারি সারি। বিচিত্র ধনুক তোলে তৃণপূর্ণ বাণ। জাঠা জাঠি শেল শূল খাও খরশাণ । সৈন্তেরে সাজিতে আজ্ঞা দিলেক তরণী । তখন পড়িল মনে সরমা জননী ৷ শীঘ্ৰগতি গেল বীর মায়ের নিকটে। দাণ্ডাইয়া প্রণাম করিল করপুটে। তরণী বলেন, মাতা, নিৰেদি চরণে । इcग्नtइ ब्रांखांद्र श्राख्छौं, यांय श्रांमि ब्रर° ॥ লঙ্কাকাও পূৰ্ণব্রহ্ম নারায়ণে দেখিৰ নয়নে। পবিত্র হইবে দেহ রাম-দৱশনে ॥ নিরখিব জনকের চরণ-কমল । দেহ অনুমতি মাতা, যাব রণস্থল ৷ সংগ্রামে যাইবে পুত্র শুনে এ বচন। সরমা চমকি উঠে করিয়া রোদন ॥ কি কথা কহিলে বাপ প্রাণ কাপে শুনে । যাইতে না দিব নর-বানরের রণে II লঙ্কা ছেড়ে তোমা লয়ে যাব স্থানান্তর। থাকুক রাজত্ব লয়ে রাজা লঙ্কেশ্বর ॥ ধাৰ্ম্মিক তোমার পিতা, জানে সৰ্ব্বজন। পাপ-সঙ্গ (৩) ছেড়ে লয় রামের শরণ ॥ তুমি গিয়া রামের চরণে কর স্তুতি । শ্রীরাম মনুষ্য নহে, গোলোকের পতি ॥ দুরাত্মা রাক্ষস-কুল করিতে সংহার। দশরথ-ঘরে বিষ্ণু রাম-অবতার। এক লক্ষ পুত্র যার, সওয়া লক্ষ নাতি। এক জন না থাকিবে বংশে দিতে বাতি ॥ বিষম বুঝিয়া তোর পিতা বিভীষণ । পলাইয়া নিল গিয়া রামের শরণ ॥ তুমি ত স্ববুদ্ধি বট, অতি বিচক্ষণ। এ সব শুনিয়া যুদ্ধে যাহ কি কারণ ॥ মায়ের বচন শুনি কহিছে ভরণী । বিষ্ণু-অবতার রাম আমি ভাল জানি। তথাপি করিব যুদ্ধ ভেবেছি নিৰ্য্যাস (৪)। মরিলে রামের হাতে গোলোকে নিবাস ৷ শুনিয়াছি সৰ্ব্বশাস্ত্রে বেদের লিখন । তুমি মাতা, বিষাদ ভাবিছ কি কারণ ॥ - o (१) मृगाशब-आरि काब* । (२) गरजात्म भधन-कूरु वारेवाब डेभाद्र चक्रण । (०) गान नक् পাপীর সংস্রব। (৪) নির্ধ্যাস-নিশ্চয় ।