পরমেশ্বরের একত্রের বিষয় । ○○ “ আমরা জানি, দেবতা জগতের মধ্যে কিছু নয়, এব^ এক ঈশ্বরে দ্বিতীয়ে নাস্তি। যদ্যপি অনেক দেবতা ও অনেক প্রভূ আছে, অর্থাৎ আকাশস্থ কিম্বা পৃথিবীন্থ অনেক বস্তুকে যদ্যপি ঈশ্বর বলা যায়, তথাপি যাহাহইতে তাবৎ বস্তুর ও র্যাহার নিমিত্তে আমাদের সৃষ্টি হইয়াছে, আমাদের সেই অদ্বিতীয় পিতা ঈশ্বর অাছেন।” ১ ক ৮। ৪—৬। . ধৰ্ম্মপুস্তকে ঐশ্বরীয় একত্বের বিষয়ে এই ৰূপ শিক্ষা দেয়। তদ্ভিন্ন যাহারা অনেক ঈশ্বর মানে, ধৰ্ম্মপুস্তক তাহাদিগকে সত্য ঈশ্বরের শতু ও অবজ্ঞাকারিন্ধপে দোষি করে। সৃষ্টির মধ্যে সহস্র ২ ও লক্ষ ২ বস্তু আছে; ফলতঃ তাহারা যে ২ পদার্থ তাহাদিগকে তাছাই জ্ঞান করিতে হইবে ; যথা, স্থৰ্যকে স্থৰ্য্য, জলকে জল, পৃথিবীকে পৃথিবী, ও মনুষ্যকে মনুষ্য বলিতে হইবে; কিন্তু তুহাদের মধ্যে একটিকে, বা সকলকে কখন ঈশ্বর বলু যাইবে না। সৃষ্টিকৰ্ত্ত যে পরমেশ্বর তিনি এক, ও তাবৎ সৃষ্ট বস্তুহইতে পৃথক। - ২। বাইবল শাস্ত্রে আরো বলে এই এক ঈশ্বরেতে পিতা, পুত্র, ও পবিত্র আত্মা, এই তিন ব্যক্তি আছেন । ইহঁীরা তিন ঈশ্বর নহেন, কিন্তু এক অবিভক্ত পরমেশ্বর। যেমন লিখিত আছে, " G 2
পাতা:সদ্ধর্ম্ম নিৰূপণ - প্রথম ভাগ.djvu/২৮৪
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।