পাতা:সদ্ধর্ম্ম সঙ্কাশক.pdf/২৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ኀ: সন্ধৰ্ম্মসঙ্কাশক । “ জাতিভেদ না রাখাই ধৰ্ম্ম ” তবে তস্থার তাহার বুদ্ধিজম ব। ঐ সকল ধৰ্ম্মশাস্ত্রে তাছার সম্পূর্ণ অনভিজ্ঞতাই সপ্রমাণ হয় । গ্রন্থকর্তা প্রথমাধ্যায়ের ষষ্ঠ শ্লোকে লিথিয়াছেন "বিজ্ঞগণ এই পুস্তকের আদ্যোপান্ত বৃত্তাস্ত বিলোকন করিয়া, তৎপ্রতি দোষ দিতে প্রবৃত্ত হউন, তাহাতে আপত্তি নাই, কিন্তু নুতন সংগ্রহ শুনিষাই যেন দোষ দেওয়া না হয়। কারণ, কোন মনুষ্যের কুৰূপ দর্শন করিয়াই তাহার স্বভাব নিন্দাকরা উচিত নহে”। সত্য, আমরা তাহার গ্রন্থকে মুতল গ্রন্থ বলিয়া প্রথমেই অনাদর করি নাই এবং তাছাকে দেখিতেও কুৰূপ বোধ হয় নাই। বরং স্বতন গ্রন্থ দেখিয়। লমাদরের সহিত গ্রহণ করিয়াছিলাম এবং বাস্থসৌষ্ঠব ও ৰাহ সৌন্দৰ্য্য দর্শন করিয়া বড়ই আহাদ বোধ হইয়াছিল, কিন্তু ক্ৰমে ক্রমে তাহার যতই রসাস্বাদন করিলাম, ততই ৰিস্বাদ বোধ হইতে লাগিল । যেমন— t মৈম্বং ফলং দৃষ্ট স্বৰূপ-গন্ধ-মাস্বাদনেইপং প্রথমন্দদতি। স্বায়ুত্ত্বমেবং যদি চুষ্যমানং তিক্তত্বমস্ত ক্রমশে ৰিভাতি । অর্থ । নিম্ব ফল দ্রষ্টব্য অতি স্বৰূপ গন্ধবটে, আস্বাদনেও প্রথমতঃ অলপ স্বাস্তৃত্ব প্রদান করে, কিন্তু ঐ ফলকে যতই চেষণ কয় মায়, ক্রমে ক্রমে ততই তাহার তিক্তত্ব প্রকাশ হয়। গ্রন্থক ধর্মোপদেশ উপলক্ষে এই গ্রন্থ রচনা কৃরিয়া ইহার চরম ফল এই স্থির করাইয়াছেন—জাতিভেদ অনুচিত এবং সকলের এক ধৰ্ম্মাবলম্বী হওয়া উচিত। পরস্তু শিষ্যদিগকে