পাতা:সদ্ধর্ম্ম সঙ্কাশক.pdf/৩৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

&o সন্ধৰ্ম্মসঙ্কাশক । । স্থানে বলিয়াছেন ব্রাহ্মণাদি জাতির স্বীয় স্বীয় ধৰ্ম্ম অর্থাৎ মম্বাছুক্ত ধৰ্ম্মই সন্ধৰ্ম্ম । কোন স্থানে লিখিয়াছেন ব্রাহ্মণাদি জাতি খুদ্রাচার সমাযুক্ত হইলে অধৰ্ম্ম হয়, কোন স্থানে লিখিয়াছেন জাতিভেদ জন্মগত নহে কৰ্ম্মগত এবং সকলের এক ধৰ্ম্ম অবলম্বন করা উচিত। কোন স্থানে লিখিয়াছেন পিতামাতাকে পরিত্যাগ করিলে অধৰ্ম্ম হয়, কোন স্থানের লিখার ভঙ্গীতে বোধ হয় “জাতিভ্রষ্ট হইয়া অভক্ষ্য ভক্ষণ করার নিমিত্ত পিতামাত পরিত্যাগ করাও কৰ্ত্তব্য ।” কোন স্থানে বলিয়াছেন “ মহাজনে যেন গতঃ স পন্থাঃ ” কোন স্থানে বলিয়াছেন আপনার বুদ্ধিদ্বারা যাহা ভাল বুঝ তাহাই কর (অর্থাৎ স্বেচ্ছাচারী হও) ইত্যাদি। পাঠকগণ ! এই সকল বচন, প্রমাণ ও যুক্তি মত, শ্রবণ করিয়া আপনার কি মনে করেন ? এই অভিনব গ্রন্থ কি কম্পতরু অথবা রত্নাকর সদৃশ বোধ হয় না ? এক্ষণে আমরা জিজ্ঞাসা করি-জাতিভেদ যদি কপিত. হয়, তবে ব্রাহ্মণাদির স্বীয় স্বীয় ধৰ্ম্মকে সদ্ধৰ্ম্ম বলা ভ্রমের কাৰ্য্য কি-না ; এবং যে জাতিকে এক যার কম্পিত বলিয় তাহার অলীকতা বর্ণন করিয়াছেন তাহাকে পুনরায় (জন্মগত না হউক ) কৰ্ম্মগত বলিয়া স্বীকার করা প্রলপোক্তি হয় কি না ? গ্রন্থকার বারবার জানাইয়াছেন পিতা মাতার শুশ্রুষায় তৎপর হইবেক এবং পিতামাত ও পরিবার পরিত্যাগ করিয়া, যে ব্যক্তি সন্ন্যাসাশ্রম আশ্রয় করে সে পিতৃমাতৃস্ত্রীহত্যাকারী ও মহাপাতকী হয়। কিন্তু কিয়ৎকালা