পাতা:সপত্নী সরো.pdf/১৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Ար - সপত্নীদরে । । স্বৰ্গীয় ভূম্যধিকারীর স্থাপিত চক্ৰবাহাকে লোকে “রাজার চৰু* ৰলিয়া ব্যাখা कब्रिउ, সেই রাজার চকে প্রতিদিন বাজার হয় –ও তাহাতে অসংখ্য লোক জাসিয়া ক্রয় বিক্রয় করে। এতদ্ভিন্ন বহু গঞ্জ গোল ও হাটখোলা আছে—তাহাতে দান তোলার অনুমতি নাই। গ্রামের নীচে বহত নদী থাকায় গ্রামের বাণিজ্যের বিস্তার আছে। এবং উদয়াস্ত কালের মধ্যে হাঁটু ঘাই অলি গলি কোনখানেই ব্যৰ সায়ের বিরাম নাই। সকলেই স্বজাতিসিদ্ধ ব্যবসায়ে ব্যস্ত । তাহাতে বিদেশী বিদ্যার্থী বা অন্য কেহ ইনস্পেক্টরের থানা পশ্চাৎ করিয়া নগরে প্রবেশ করিলেই তাহার ভারতচন্দ্রের কথা মনে পড়িত--

  • পশ্চাৎ করিয়া রায় কোটালের থান

দেখে জাতি ছত্রিশ ছত্রিশ কারখানা “ । গ্রামের স্বরূপ ও সৌন্দর্য দেখিয়া আদিমাধব পুলকিত হইলেন ও যে দিকে দৃষ্টি করেন সেই দিকেই তাহার মনোহর বোধ হয়। দেখিতে দেখিতে বেল প্রায় দুই প্রহর হইয়া উঠিল। আদিমাধৰ উদ্ধে দৃষ্টি করিয়া চঞ্চল হইলেন ও প্রাচীন ভূতাকে কহিলেন * অারে দুল্লভ, কোথায় যাওয়া যায় ভূত্য উত্তর করিল * ঠাকুর স্থানের অভাব কি। আপনকার পিতার অতিশয় অনুগত অধিকারী ঠাকুর। র্তার মঠ প্রায় দেখা যায় ”। অধিকারীর মঠ অনতিদূরে ছিল ও স্বল্প পৰ্য্যটন করিয়া আদিমাধব স-সেবক মঠের স্বারে উপনীত হইলেন। দৃষ্টতঃ পরম ভাগবত ও নামাৰলীতে আবৃত গোস্বামীকে দেখিয়া অধিকারী আস্তে বাস্তে “ আম্বন-মামুন-আসতে আজ্ঞা হউক “ বলিয়া সমাদর পূর্বক তাছাকে অভ্যর্থনা করিলেন। তাছার পৱ প্রাচীন স্কুল্লভকে চিনিয়া তাছার প্রমুখাৎ মাদিমাধবের পরিচয়